শীতের সময়ে সন্ধ্যায় চায়ের সঙ্গে বড়া ভালোই লাগে।তাই খুব অল্প সময়ের মধ্যে সুস্বাদু বড়া বানালাম।

এই সময় সজনে গাছে খুব ফুল হয়,আর এই ফূলের বড়া খেতে খুব টেষ্টি ,আর এই বড়া বানানো ও খুব সোজা।

#ebook2#পৌষপার্বন/সরস্বতী পুজোসরস্বতী পুজো উপলক্ষে এই কুমড়োর বড়া খিচুরির সাথে ঠাকুরকে ভোগে দেওয়া যেতে পারে।

#নোনতামাছের ডিমের বড়া ছোট বড়ো সবাই খুব পছন্দ করে। এই পদটি খুব অল্প সময়ের মধ্যে তৈরি করা যায়।

#কিডস স্পেসাল রেসিপি এটা বাচ্চা দের ভীষণ পছন্দের খাবার ।আর খুব সামান্য উপকরণে তৈরি করা যায় ।

#নোনতাবর্ষাকালে ভাজা বড়া খাওয়ার মজাই আলাদা এর মধ্যে যদি হয় মোচার বড়া। এই বড়া খেতে খুবই সুস্বাদু...মোচাতে রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ ।

এই ফুলটি পাওয়া যায় কম,অতি প্রিয় আমাদের কাছে এই কুমড়ো ফুলের বড়া,তাই পেয়েই মনের আনন্দে এই বড়া বানিয়েছি।

#c3#Week3Cabbageএটা আমার খুব প্রিয় একটা নিরামিষ বড়া খুব সুস্বাদু খেতে গরম ভাতে জমে যায় ।

#GA4#Week11এই সপ্তাহের ধাঁধা থেকে আমি কুমড়ো বেছে নিয়েছি। বাচ্চা বা অনেকেরই কুমড়ো খেতে ভালো লাগে না সেক্ষেত্রে মুখরোচক এই কুমড়োর কাটলেট সকলেরই পছন্দ হবে।

গরম ভাতের পাতে এই মুচমুচে বড়া ও ডাল ই যথেষ্ট, আর কিছু লাগবে না।এবার গোটা পাতা দিয়ে বড়া করেছি।

#GA4#Week11শীতের বিভিন্ন সবজির সঙ্গে কুমড়ো দিয়ে একদম কম তেল মসলা ব‍্যবহার করে রান্না করা যায় এই পাঁচমেশালি তরকারি। স্বাদে ও পুষ্টি গুণে ভরপুর।

অনেকেই ব্রাম্ভি শাক ঠিক পছন্দ করেন না , বাচ্চারা তো খেতেই চায় না কিন্তু এই রেসিপি করলে ছোট থেকে বড় সবাই এক কথায় খেয়ে নেবে এটি একটি খুব পুষ্টিকর ও গুনাগুন সম্পন্ন রেসিপি তাছাড়াও রেসিপিটি খুবই চটজলদি ও মুখরোচক

#ebook2#জামাইষষ্ঠীএটি একটি অথেনটিক বাঙালি রেসিপি এটি গরম ভাতের সাথে খেতে দারুণ লাগে জামাইষষ্ঠী র দিন দুপুরে অনেক রকমের ভাজা হয় এটা বানালে দারুণ হবে এটি বানাতে খুব কম উপকরণ লাগে আর তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে যায় ।

#priyoranna #sushmitaকুমড়ো ফুলের বড়া আমার খুব প্রিয় রান্না। ভাত, চা আর কফি দিয়েও খেতে খুব ভাল বাসি।

#উইন্টারস্ন্যাক্সকলার থোড় যার ঔষধি গুন বলে শেষ করা যায় না সেই কলার থোড়ের সুস্বাদু বড়া।

একটু অন‍্যরকম তালের বড়া ,কিন্তু খেতে দারুন হয়েছে।বাইরে ক্রিসপি কিন্তু ভেতরে নরম ।আমি আরো ও মুচমুচে করার জন্য চিনির রসে মাখিয়েছি।

বিভিন্ন রকমের বড়া ভালই লাগে।এটা খুব সহজে বানানো যায়।

এই বড়া যে কোন সময়ে বা সন্ধ্যায় চায়ের সঙ্গে দারুন জমে ।

কুমড়ো বাড়িতে প্রায়শই এসে থাকে। সেদ্ধ, তরকারি, ভাজা এই খেতে খেতে মনে হল, একটু যদি অন্যরকম করে খাওয়া যায়। তাই বানিয়ে ফেললাম কুমড়োর কোপ্তাকারি। খেতে এত টেস্টি হবে ভাবাই যায় নি।

#ভাজার রেসিপিএটা গরম ভাত আর ডালের সঙ্গে খুব ভালো লাগে।

#রোজকারসব্জী#কুমড়ো#week3কুমড়োর মধ্যে ভিটামিন এ ও সি, বিটা ক‍্যারটিন, পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ম‍্যাগনেশিয়াম ও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। পুষ্টি গুণে এমন সবজির জুড়ি মেলা ভার। কুমড়োর শাকের মধ্যে ও আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আয়রন, ক‍্যালসিয়াম। সর্বোপরি কুমড়োর বীজে প্রোটিন, ম‍্যাঙ্গানিজ, ক‍্যালসিয়াম থাকে বেশ ভালো মাত্রা‌য়। তাই সাধারণ তরকারি ও পুষ্টি গুণে অসাধারণ হয়ে উঠতে পারে।

খুব সহজেই সন্ধ্যাবেলায় চায়ের সঙ্গে বানিয়ে ফেলা যায়।

এটা দুপুরে গরম ডাল ও ভাতের সঙ্গে খুব ভালো লাগে।দারুন টেষ্টি হয়

#লাউ ও কুমড়োর রেসিপি

#ebook2#দুর্গাপূজাপুজোর সময় বাড়িতে ভালো ভালো রান্না করে খাওয়া দাওয়া হয়।এই বরা ভাজা টা একটু অন্য রকম। এটা কচু পাতা দিয়ে বানায়ে। এটা একটা মহারাষ্ট্রের রেসিপি।মহারাষ্ট্র তে একে আলু ভরি বলে।আমি কোনো অনুষ্ঠান হলে এটা বানাই।আমার বাড়িতে সবাই খুব ভালো ভাসে।

#মিষ্টিএকঘেয়েমি কাঠাঁলের থেকে একটু অন্য স্বাদের এই বড়া। অল্প উপকরণে তৈরি করা যাবে।

#LSদুপুরের লাঞ্চের জন্য মুচমুচে কুমড়ো ফুলের বড়া বানালাম। দারুণ লাগে খেতে উপরে একটু বিটনুন ছড়িয়ে খেলে খুব ভালো লাগে।

#ম্যাঙ্গোম্যানিয়া আমাদের সবচেয়ে প্রিয় ফল হচ্ছে আম. আম খেতে ভালোবাসে না এমন লোক প্রায় পাওয়া যায় না. কাঁচা আম আর পাকা আম দিয়ে অনেক কিছু সুস্বাদু জিনিস তৈরি করা যায়. আমি কাঁচা আম দিয়ে আমের চপ বানিয়েছি যেটা বাচ্চা থেকে বড়দের সকলের খুব প্রিয়.

খুব মুচমুচে ও সুস্বাদু এই পকোড়া। চা এর সাথে খেতে খুব ভালো।

#দৈনন্দিন রেসিপিআমারা মাছে-ভাতে বাঙালি তাই রোজকার রান্নাতে মাছের ছোঁয়া চাই। খাওয়ার পাতে মাছ যদি নাও থাকে বর্ষা কালে এই মাছের ডিমের বড়া ভাজা অত্যন্ত লোভনীয় পদ। বাচ্চা থেকে বড় সবার পছন্দ এই মাছের ডিমের বড়া ভাজা । এর সহজ রেসিপিটি আসুন দেখে নি।