সরভাজা

#ADDসরভাজা হল কৃষ্ণনগরের একটি বিখ্যাত মিষ্টি। দুধের সর ও ঘি দিয়ে তৈরি এই মিষ্টির সুনাম বাংলা তথা ভারতীয় উপমহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দুর্গাপুজো, কালীপুজোয় যেমন ভোগ, আমিষ খাওয়া রেওয়াজ, তেমনই জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই হরেক রকম মিষ্টি আর কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোতে সরভাজা চাহিদা অন্য সময়ের থেকে বেশি থাকে।"শোনা যায় ঘরের দরজা-জানলা বন্ধ করে খুব গোপনে সরভাজা তৈরির পাক তৈরি হত। এটাই রীতি। কারণ, মিষ্টি তৈরির এই গোপন পদ্ধতি যেন ফাঁস না হয়ে যায়। কিন্তু সে খবর ঠিকই ছড়িয়ে পড়ত শহরে। কথিত রয়েছে, মাছির ঝাঁক তখন ঘিরে ধরত অধরচন্দ্র দাসের বাড়ি। কৃষ্ণনগরের বিখ্যাত সরপুরিয়া ও সরভাজা তখন তৈরি হচ্ছিল তার সেই ঘরে।" ( "সরভাজা-সরপুরিয়া 'রেসিপি' জানাতে চায় না কৃষ্ণনগর"। আনন্দবাজার প্রত্রিকা। ১৪ এপ্রিল ২০১০।)

#মিষ্টিমিষ্টিটির নাম স্থানীয় কাদম্ব ফুল থেকে এসেছে যা এর উপস্থিতি ব্যাখ্যা করে। মূলটি রসোগোল্লার একটি শক্ত এবং শুকনো সংস্করণ দিয়ে তৈরি করা। এটি মিষ্টিকে আলাদা করে দেয। অসাধারণ খেতে লাগে।

এটি পশ্চিম বাংলার বর্ধমান জেলার প্রসিদ্ধ মিষ্টি

#GA4#Week8এই সপ্তাহের ধাঁধা থেকে মিল্ক বেছে নিয়ে এই রেসিপিটি শেয়ার করছি।

#মা২০২১প্রথম বুলি মা দিয়েই শুরু।মায়ের ভালবাসা নিস্বার্থ ও তুলনাহীন।মাতৃদিবসে আমার দুই মায়ের কথা মনে করেই এই মিষ্টি টি বানালাম।দুই মা ই এই ধরনের মিষ্টি খেতে ভালবাসে।

#ebook2 এই গুলাব জামুন তৈরি করা যেমন সহজ খেতেও তেমনি টেস্টি।

#dsr#week4পুজোর সময় সব খাবারের সঙ্গে মিষ্টি তো রাখতেই হয় ঘরে।বিশেষ করে দশমীর দিন ঘরে মিষ্টি নিমকি সব বানিয়ে রাখতে হয়। দশমী মানেই মিষ্টি মুখ।দশমীর দিন মা কে বরণ করার জন্য মিষ্টি তো লাগেই সেটা যদি ঘরের বানানো মিষ্টি হয় তাহলে আরোই ভালো হয়। তাই আমি সেই চিন্তা করে দশমীর দিনের জন্য ছানার রসমালাই পেরা বানালাম। সত্যি বলছি খেতে খুব ভালো হয়েছে। একবার বানিয়ে দেখবেন।

#ebook2#পুজোর রেসিপিফিরনি আমার খুব প্রিয় একটা মিষ্টি। আমি পুজোর দিনে নানারকম মিষ্টি তৈরি করে থাকি, তার মধ্যে অন্যতম হলো এই সুস্বাদু কেশরি ফিরনি।

#দোলেরহলি তে সবাই অনেক রকম মিষ্টি বানায়ে বাড়িতে। এবার আমি প্রথম বার ঘেবার মিশিটি টা বানালাম। আমি নতুন নতুন মিষ্টি বানাতে খুব ভালো বাসি। এই মিষ্টি টা বানানো একটু কঠিন কিন্তু আমি বানালাম বেশ ভালই হয়েচে খেতে। আপনার বানিয়ে দেখবেন। ভালই লাগবে।

#মিষ্টি রেসিপিএটি ছানা দিয়ে তৈরি একটি ভাজা মিষ্টি, যা ছোটো-বড় সকলের ই পছন্দ সই, ছানার তৈরি এই মিষ্টি টি এতো নরম হয় যা কিনা মুখে দিলেই মিলিয়ে যায়।

#ebook2#রথযাত্রা/ জন্মাষ্টমী স্পেশাল রেসিপিমালপোয়া হলো এমনি মিষ্টি যেটা কিনা ভগবান শ্রী কৃষ্ণের এবং শ্রী জগন্নাথের খুবই পছন্দের। আমি সুজি দিয়ে করেছি।

#আমিরান্নাভালোবাসি মিষ্টি বাঙালি দের একটি জনপ্রিয় খাবার। মিষ্টি ছাড়া বাঙালির কোনো অনুষ্ঠান ই সম্ভব নয়। আর এখন শুধু বাঙালি নয় সব মানুষ ই কম বেশি মিষ্টি পছন্দ করেন। তাই আজ একটি পছন্দের মিষ্টি তৈরি করলাম।

#ebook2সরস্বতী পুজো/পৌষ পার্বণ এটি বাংলার একটি প্রসিদ্ধ মিষ্টি ।যে কোনো পুজো বা শেষ পাতে মিষ্টি খেতে চাইলে এটি বানিয়ে ফেলতে পার।

#HR দোল উৎসবের সময় সবার বাড়িতেই মিষ্টি বানানো হয়। তাই আজ আমি মালপোয়া বানিয়েছি। এটা বানানো খুব সহজ। আমাদের বাড়িতে এটা দোলের সময় বানানো হয়।

#ebook2#নববর্ষএই রেসিপি টি আমি আমার মায়ের কাছ থেকে শিখেছি ।আমাদের বাড়িতে যেকোনো শুভ অনুষ্ঠানে মা এই মিষ্টিটি বানান আর নববর্ষের দিন তো বানাবেনই।আমিও তাই এই দিন এই মিষ্টিটি বানাই ।

#BMSTআমি এই পর্বে আমার দ্বিতীয় মা মানে বিবাহ পরবর্তী জীবনে বন্ধু হিসাবে পেয়েছি যাকে তিনি মিষ্টি খেতে বড্ড ভালোবাসেন।মায়ের সব রান্নাই সব সন্তানের প্রিয় হয় যেমন ঠিক তেমনি মায়ের প্রিয় রান্না বা প্রিয় খাবার কিছু থাকে যা মায়েরা সন্তানের হাতে খেতে ভালোবাসে সে যেমনি হোক। বিয়ের পরে যাঁর কাছে এসে অচেনা পরিবেশ অচেনা পরিস্থিতি কখনোই অচেনা মনে হয়নি, যাঁর কাছে আমি প্রথম পায়েস রাঁধতে শিখি। যেখানেই একসঙ্গে যাই তিনি মিষ্টি খাবেনই খাবেন আর খাইয়েও ছাড়বেন। বাড়িতে যদি অনেকদিন মিষ্টি না বানাই তাহলে আমার কাছে একটু ভিন্নস্বাদের মিষ্টি বানানোর জন্য অবিরত আবদার থাকবেই। আজ কর্মসূত্রে ওনার থেকে দূরে থাকায় বড্ড মিস করি তাই মামনিকে এই মিষ্টি উৎসর্গ করলাম। এই মিষ্টি মজার ব্যাপার হল সয়াচাঙ্কস এর কোন গন্ধ নেই অথচ মুখে নিলে বোঝা যাবে সেই সঙ্গে নরম ক্রীমি স্বাদ হবে।

#FF1কৃষ্ণা কুমুদ চাল গুজরাটের বাসমতি হিসাবে পরিচিত,এই চালের অপূর্ব গন্ধ আছে যা পায়েস রান্না করার একদম উপযুক্ত।এই চাল খুব পুষ্টিকর।দুর্গাপূজায় এই চালের পায়েস রান্না করেছিলাম।

#ebook2 জন্মাষ্টমীর মধ‍্যরাতে শ্রী কৃষ্ণের আবাহনে এই পদ নিবেদন করা হয়।

#মিষ্টি

বাঙালি মিষ্টির একটি পদ(এতে আছে পায়েস পাটিসাপটা ও পুলি পিঠা)

#c2#week2গাজরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন A আছে. আমরা গাজরের মিষ্টি রেসিপিতে হালুয়া বানিয়ে থাকি/ আজকে আমি গাজরের হালুয়ার মতো শুকনো রেসিপি না বানিয়ে গাজরের ক্ষীরের রেসিপি শেয়ার করছি ।

#photoholic_photogenic#আলুআইসক্রিমের সঙ্গে একটু নতুনত্বের মেলবন্ধন। এশিয়ান অরিজিনের এই ডেজার্ট দুটিতে আলু ভারতীয়ত্ব যোগ করেছে। বাড়ির সকলের খুব প্রশংসা পেলাম আজ।

#GA4#week18আমি এই উইক এর ধাঁধাথেকে M

স্টীমে তৈরী করা গোলাপের গন্ধযুক্ত সন্দেশ

#goldenapron,,এটি একটি রাজস্থানী মিষ্টির রেসিপি, এবং খুবই প্রসিদ্ধ।

#ddবাঙালি মানেই মিষ্টি খাওয়া। বাঙালি দের মিষ্টি ছাড়া চলেই না। খাওয়া দাওয়ার পর মিষ্টি খেতেই হবে। আমাদের বাড়িতেও তাই। সেইজন্য আমি প্রায় ঘরেই মিষ্টি বানাই। আজ আমি প্রাণহরা মিষ্টি টা বানালাম। এটা খেতে ভীষণ ভালো আমার বাড়িতে এটা খেতে সবাই খুব ভালো বাসে।

#SR দুর্গা পুজোর সময়ে, নানা ধরনের বাঙালী পদ আমরা বানিয়েই থাকি,,আর শেষ পাতে মিষ্টি না হলে বাঙালীর ঠিক মন ভরে না ।তাই এই উৎসবের দিনে এই রকম,বাঙালীয়ানায় ভরপুর একটি মিষ্টি বানিয়ে,পরিবারের সকলের মন খুশিতে ভরিয়ে দিতে আমার এই ছোট্ট প্রয়াস।বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার নেত্রকনার একটি বিখ্যাত মিষ্টি হল বালিশ মিষ্টি।এই মিষ্টির আকার অনেকটা লম্বা বালিশ অর্থাৎ বাঙালী কোল বালিশের মত বলে এই মিষ্টি কে বালিশ মিষ্টি বলা হয়।আনুমানিক ১০০ বছর আগে গয়ানাত ঘোষাল নামক একজন ব্যক্তি ,এই মিষ্টি প্রথম বানিয়েছিলেন।পরবর্তী কালে তার উত্তরসূরী রা এই মিষ্টিটি বানানোর ধারা বজায় রেখেছে।এই বালিশ মিষ্টির আকার ও ওজন সাধারণ চমচম, রসগোল্লার থেকে অনেক গুণ বেশি হয়।তবে পরবর্তী কালে এর ওজন নিজেদের পছন্দ মত কমানো বা বাড়ানো হয়েছিল।এই বালিশ মিষ্টি ঘন ক্ষীর দিয়ে পরিবেশন করা হয়ে থাকে।

#fc#week1রথযাত্রা উৎসবে ছাপ্পান্ন ভোগের মধ্যে অন্যতম ভাপা সন্দেশ। খুব সহজেই এই মিষ্টি বাড়িতে তৈরি করা যায়।

#GA4 #week26কম সময়ে মিষ্টি খেতে চাইলে এই শাহি টুকরা করা যেতে পারে।

#ebook2#পূজা2020#দূর্গা পূজাএটি বাঙলার একটি অতি প্রসিদ্ধ মিষ্টি। পূজোর সময় এই মিষ্টি আমাদের বাড়িতে তৈরী হয়। একসঙ্গে ক্ষীরের সন্দেশ আর লেডিকেনির স্বাদ পাওয়া যায় এই মিষ্টি থেকে।