#Happyকেউ ভেব না এটা ডেটল সাবান🤣এটা আমের পুডিং,প্রথম বার বানিয়ছি পুডিং এত মজা আমএর পুডিং,,,আমি সাদাসিদা করে বানিয়েছি চাইলে দুধ এর লেয়ার দিয়ে ও এই পুডিং দারুন দেখতে।

#Happtতরমুজ আমার প্রিয় ফল তা আগুনে পুরিয়ে খেতে ভাল লাগে না যেভাবেই শরবত হবে সেভাবেই খেতে ভাল লাগে।

আমি বারতি কোন কিছু মিশাইনি শরবত এ কারন এই রোজায় আবার গরমে যত কম সময়ে করা যায় আর হাতের কাছে সবসময় অন্য কিছু থাকে ও না তাই ঝটপটে করাই ভাল।

#Happyএই ডাবের পুডিং ঠান্ডা করে খেতে খুব মজা পাওয়া যায়।

আমি আগাডোগা বলি,,সবাই কি নামে চিনেন.,ডোগাতে মসলাগুলো পরিমানমত ও কম দেয়ার চেষ্টা করবেন ডোগাজাতীয় খাবার এ তেল মসলা কম আর ছোট মাছ দিয়ে মজা।

শবে বরাত এ আমার করা গাজর এর পুডিং ।

পরিবারের সদস্যদের জন্যনিজের মতো করে তৈরি করা রেসিপি

#Fruitআজকে সকালে ট্টাই করলাম প্রথম বার কে জানত আজকে ফল এর টপিক তবে তো একটু সাজুগুজু আর যত্ননিয়ে করতাম,,,যাগগা ,,এটাই মজা মজা করে খেয়ে নিয়েন😛🤣তেমন কিছু পারি না লিচু এমনিতেইমজা লাগে করার আগেই ফুরিয়ে যায়🤣

উফফফ সুটকির নাম গন্ধ শুনলেই আর থাকা যায় না জিব দিয়ে অজান্তেই পানি চলে আসে।আর ছোট পেয়াজ দিয়ে ভর্তা সেই টেস্ট❤️ডাল ও আলু ভর্তার সাথে দারুন লাগে ঝাল ঝাল।

#fruitঅনেকেই দুধ পছন্দ করে না ,,আমার মা ও দুধ পছন্দ না তাই ওনি হাতে সেমাই আখের গুর দিয়ে তৈরি করেন,,,দুধ যাদের পছন্দনা তারা এইভাবে ট্টাই করতে পারেন।

#happy

আমাদের খাবারের তালিকায় পুডিং বেশ মাজাদার খাবার,সব উৎসবের ভোজ শেষে পুডিং ছাড়া চলেই না! গরমের বিকেলে একটু ক্যারামেল পুডিং হয়ে যাক। #Myfirstrecipe

কুকিং উইকসে আমার পছন্দের মিষ্টান্ন হলো পুডিং।

প্রথম বার করা ছোট ভাই বলল তেতুল গুলা দিয়ে খাব নুডলস,আমি বললাম কেমন জানি লাগবে খেতে রান্না করে সবাইকে দিয়ে আমি একটু মুখে দিলাও ওয়াও কি টেস্ট অসাধারন মজার ছিল।

#Fruit কি করব কি করব ভাবতে ভাবতে ফিরনি বানালাম প্রথম, লিচু দিয়ে খুব মজা হয়েছে খেতে।আগেই বলেছিলাম লিচু এমন এক খাবার যা বাজার থেকে বাসায় এনে রাখার আগেই ফুরিয়ে যায় এটা খালি মজা বেশি টপিক এর জন্য ট্টাই করলাম দারুন লাগে,,,কাস্টার্ড এ ও এড করে তৈরি করে নিতে পারেন লিচুর আইটেম🤣 আমি বলে দিলাম আপমারা ট্টাই করে উইনার হয়ে যান🤣🤣🤣রান্নার আগে একটু বকবকিয়ে নিলাম ,,সরি🙏

#independenceগর্বিত বাঙালি কনটেস্টে আমি এবারের বর্ণমালা 'ল' বেঁছে নিয়ে তৈরী করেছি লেমন পুডিং।

আমি দুই কালার দিয়ে রান্না করে একসাথে করেছিলাম বলে কালারটা হলুদ হয়ে গেছে😂,,,কিন্তু খেতে ও দেখতে খুবই মজার ছিল।

#Fruit এবারের টপিক এ আমি জাম এর জেলি বানিয়েছি প্রথম বার এর মত,,,খুব মজা এই জেলি বাচ্চাদের জন্য ও খুবই উপকারি ও সুস্বাধু ।আমার ছেলে মিষ্টি জাতিয় কিছু খায় না কিন্তু এই জেলি তার কাছে ভাল লেগেছে।

#Happyআমি এই সেমাই তেমন খেতাম না গন্ধ ভাল লাগে না তারপর একদিন মাকে বলি এভাবে এভাবে কর দেখ কেমন হয় তারপর রান্না করল সেই মজা হয়েছে এখন থেকে সবাই এইভাবেই রান্না করি আর সেনাইতে দুধ হলো আসল স্বাধ দুধ ভাল বা ভাল ঝাল না হলে সেমাইয়ে আসল স্বাধ পাওয়া যায় না। আর ফ্রিজ এ রেখে ঠান্ডা করে খেলে দারুন লাগে।

#Happyআমার নানুর করা পায়েস এর কথা মনে পরে যায় যখনই পায়েস রাধি।ওনি রান্না খুব ভালবাসত❤️

সন্দেশ সাধারণত ছানা দিয়ে তৈরী করা হয়। কিন্তু ছানা তৈরীর ঝামেলায় না গিয়েও আমরা সহজ পন্হায় তরল দুধ ও গুড়া দুধে দিয়ে সন্দেশ তৈরী করতে পারি। সেটারও স্বাদে কোন কমতি নেই।

এত মজার টেস্ট লাউয়ের খোসা দিয়ে না খেলে মিস করতাম,তবে আমার কাছে বেসন থেকে বাটা ডাল দিয়ে বেশি ভাল লাগে।

কাঠাল বিচি সরিয়ে ফ্রিজ করে রেখে দেই কাঠালের সিজন চলে গেলে তখন খেতে ইচ্ছে করে নামিয়ে বানিয়ে নেই এখন তো কাঠালই খাওয়া হয় পিঠাতে রুচি আসে না পরে যখন থাকে না খেতে ইচ্ছা হয় তাই এই বুদ্ধি😋

মিষ্টির রস দিয়ে জর্দা ,এটা খেতে খুবই মজার,,আমি এভাবে প্রায়ই করি,,,আজকের টা আগের রান্না করা ডিপ ফ্রিজ থেকে নামিয়ে করেছিলাম বলে একটু আঠালো হয়ে গেছে,,,একদম ঝরঝরে করে করতে পারবেন,আমার রেসিপি ট্টাই করলে।

#Fruitআমার মায়ের পছন্দ কাঠাল দিয়ে দই চিরা মুরি।

#Eggডিম দিয়ে তৈরী একটি ভীষণ মজার ডেজার্ট অরেন্জ পুডিং।এটি খুব সহজে এবং কম সময়ে তৈরী করা যায়।ছোট থেকে বড় সবাই এই রেসিপি টি পছন্দ করে।এর স্বাদ অতুলনীয়।

#egg খুবই সহজ আর অল্প চিনি দিয়ে বানানো এই পুডিং! ইদানিং যেহেতু সবাই স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি তাই চিনি একটু কম ব্যবহার করাই ভালো! কিন্তু এখানে মেইন স্টার হচ্ছে ডিম!

"জীবন সুখ গল্প"কয়েকবছর আগে আমার এক কলেজে পরুয়া এক ছেলে বন্ধু আমার ভাই ও আমার ছেলেকে পড়ানোর জন্য রাখা হয় কিন্তু ভাই যখন টিচার ঠিক করে আমি জানতাম না যে এই সেই,,,বাসায় আসে আম্মা সেদিন তাল দিয়ে ভাপা পিঠা বানায়,তো স্যার কে পিঠা নাস্তা দিল,স্যার এই পিঠা কখমোই খায়নি দেখেও.নি,,খেয়ে খুব মজা পেয়ে প্রশংসা করে,,দ্বিতীয়ত সার যাবার সময় আমি দেখা করে দুজনেই অবাক,একই কলেজে পরুয়া ফ্রেন্ড,,3 বছর পরানোর পর উনার সরকারি জব হয়ে যাওয়ায় চলে গেলেন,কিন্তু ওনার পরিবারকে সবসময় বলত আমাদের বাড়ির খাবার এর কথা,এখনও কল দিলে আমাদের বলে খুব মিস করি আপনাদের বাসার খাবারগুলো,,,