কচি ডাটা শাক ভাজি খেতে খুব মজা।

লটিয়া শুটকি ভর্তা গরম সাদা ভাতের সাথে খুবই ভালো লাগে। সাথে একটু লেবুর রস। আহ্🤤! আর কিছুই লাগবে না, এটা দিয়েই এক প্লেট ভাত খেতে পারব😄।

খুব সহজেই হয়ে যায় এই পোলাও খেতে দারুণ। ছোট বড় সকলের পছন্দ।

সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড গেলেই নুডুলস স্যুপ আমাদের চাই ই চাই। এই স্যুপ টা আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে রান্না করি। মাঝে মাঝে ঝাল দেই, মাঝে মাঝে দেই না।

মাখামাখা এই ভাজি রুটি, ভাত সব কিছুর সাথেই খেতে ভালো লাগে।My own challenge#1day1recipe

আমাদের cookeverypart এর শেষ সপ্তাহে আমি নিয়ে এলাম খাসির মাথা দিয়ে বুটের ডাল এর রেসিপি। এটা বাংলাদেশের প্রতি টা ঘরেই রান্না করা হয় মনে হয়😉। আমাদের পরিবারের সদস্যদের খুব প্রিয় একটা খাবার।

ভুনা খিচুড়ি হোক অথবা সাদা ভাত এই ডিশ্ টা কম বেশি সবারই পছন্দের একটা খাবার। যখন মাছ গোশ খেতে ইচ্ছে হয় না তখন এই খাবার হতে পারে মজাদার এক উপায় প্রোটিন যুক্ত খাবার হিসেবে।

এই রেসিপি তে পাবদা মাছ খাওয়ার পর থেকে অন্য ভাবে আর ভালোই লাগে না।আচারি একটা ফ্লেভার আসে।My own challenge#1day1recipe

২০১৩ সালে এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখ সোমবার এ সকাল ৮-৩০ এ আমি মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য বের হব, তখন দেখি আম্মু মোরগি কাটতেছেন আম্মুকে বলি আম্মু আজকে কোরমা রান্না করবে, আম্মু বলেছিলেন ঠিক আছে সাথে ডিম ও দিব বললাম অকে, দ্যান আমি মাদ্রাসায় চলে যাই, ছুটির পর বাসায় এসেছি আম্মু বলতেছেন ভাত খেয়ে নে কোরমা রান্না করেছি আমি নামায পড়ে খাবার নিয়ে বসি কিন্তু খেতে পারিনি, আম্মু বকতেছেন তর জন্য রান্না করি আর তুই খেলিনা, আম্মুকে বলি রাত্রে খাব, রাত ৯ টার দিকে আম্মু বলেন তর খাবার টা খেয়ে নে, আমি ও খেয়ে একটু কোর আন তেলাত করি, তখন পেঠ ব্যাথা শুরু হয় কোর আন রেখে দিয়ে সুয়ে পড়ি, দ্যান ঘুমিয়ে যাই, ফজর এর নামায পড়ে আমি আর ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ি এমন সোয়া দেখে আব্বু ভয় পেয়ে বলতেছেন এভাবে কেম ঘুমাচ্ছিস মা, আমি বলি পেঠ এ ব্যাথা করে দ্যান বমি শুরু হয়, সেই ব্যাথা সহ্যের বাহিরে ছিল, সে দিন ছিল হরতাল গাড়ি নেই মেডিকেল যাব যে, দ্যান রিকসা দিয়ে মেডিকেল নিয়ে যান আব্বু আম্মু অনেক টেস্ট করার পর ধরা পড়ল এপেন্ডিসাইটিস এর ব্যাথা, দ্যান পরের দিন আমার অপারেশন হয়, এই অপারেশন এর পর থেকে আমি কোরমা খেতে ভয় পাইতাম যে এটা খেলে হয়ত কোন প্রভলেম করবে, আসলে যা হয় আল্লাহর ইচ্ছায় হয়, কিন্তু আমি কেন জানি খুব ভয় পাইতাম এই খাবার কে যাইহোক সব ভয় দুর করে আজকে করে খেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ,, খুব মজার রেসিপি ছিল, উম্মে সালমা আপুকে অনেক ধন্যবাদ রেসিপি শেয়ার করার জন্য,,আহ কুকপ্যাড আজ আমার অতিত এর কত সৃতি যে মনে করাচ্ছে,,, ♥♥♥আপনারা ও আপনাদের স্টোরি আমাদের সাথে শেয়ার করেন,,,

আমার আম্মুর হাতে এটা best হয়। আমি চেষ্টা করেছি রাধঁতে, কিন্তু তার মত হয় নি। তাও খেতে ভালো হয়েছে।

অল্প সময়ে সহজেই এই সবজি রান্না করা যায়। খুব স্বাস্থ্যকর এই সবজি খেতেও মজা।My own challenge#1day1recipe

ফ্রিযে অল্প অল্প শীতের সবজি যা কিছু ছিল তা দিয়েই এই ভাজি টি করা😊। নষ্ট ও হয় না কিছু, কিন্তু খেতেও ভারি মজা হয়।

আমাদের বাসায় মিষ্টি কুমড়ো প্রায় থাকে। বাগানের কচি মিষ্টি কুমড়োর ডগা দিয়ে এই ভাজি খেতে সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর।

আমি বরাবরই রান্না তেল খুব কম মসলা ব্যবহার করি।আর ইলিশ মাছ এরকম একটা মাছ ,যে মাছের নিজস্ব মে অসাধারণ ফ্লেভার আছে,তা বেশি মসলা যেনো নষ্ট করে না দেয়,সেদিকে খেয়াল রাখি সবসময়।ইলিশ মাছ এর ডিম ভুনা অতি জনপ্রিয় একটি রেসিপি,যা ঘরে ঘরে রান্নার প্রচলন আছে।এই রান্না টি আমার বাসায় সবার খুব পছন্দ।তাই খুব সহজ সরল ও খেতে ও অসাধারণ স্বাদের।এইরান্নায় খুব কম মসলা লাগে, কিন্তু মসলা ছাড়া ও যে একটি রান্না এতো‌ অসাধারণ হয়,তা এই রান্না টা করলে বুঝা যায়। এই রেসিপি টি আজ সেয়ার করবো।

এই রেসিপি টি Ryoko kayo আপুর রেসিপি অনুসরণ করে বানানো। সাধারণ কয়েকটি টুইস্ট এনেছি দেখে রেসিপি টা শেয়ার করলাম ।আপুকে ধন্যবাদ জানাই এত মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।My own challenge#1day1recipe

পোলাও দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে।

খুব ব্রোস্ট চিকেন খেতে ইচ্ছে হচ্ছিল সবার। আনানো হল। মুখে দেওয়ার সাথে সাথে সবার মূখ বেজার! কারন লবণ দেয়নি, কোনও সিযনিং দেয় নি! কি করা? তারপর রাতে এই বেঁচে যাওয়া ব্রোস্ট দিয়েই বানিয়ে নিলাম মজাদার চিকেন স্যালাড। 😊

বরবটি আমার খুব প্রিয় একটা সবজি । এই বরবটি ভাজি ঘন ডাল দিয়ে খেতে আমার খুব ভালো লাগে।My own challenge#1day1recipe

পোলাও, মোরগ পোলাও, রুমালি রুটি দিয়ে খেতে খুব মজা।

এই ঐতিহ্যবাহী গোশতের পদটি চট্টগ্রামের শান্।মেজবান আসলে এমন একটি আয়োজন যা কাছের দূরের সকলকেই একত্রিত করতে সক্ষম।আমাদের চট্টগ্রাম এর কালচার এর সাথে এটি ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। এই অসাধারণ পদটি রান্না করার আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

#cookeverypart চ্যালেঞ্জ এর 2য় সপ্তাহের টপিক নিয়ে আমার আজকের রেসিপি। কাচাঁ মিষ্টি কুমড়ো ছিলকা, মাঝের অংশ, বাগানের মিষ্টি কুমড়ো শাক মিলিয়ে রান্না করলাম। আলহামদুলিলাহ অনেক মজা হয়েছে।My own challenge#1day1recipe

খুব খিচুড়ি খেতে ইচ্ছে হচ্ছিল, সাথে গরুর গোশত। কিন্তু রাতে বাজে সাড়ে 9 টা। কি করা? গোশত আর চাল ডাল একসাথে প্রেশার কুকারে দিয়ে তৈরি হয়ে গেলো খুবই মজাদার বীফ খিচুড়ি।

আমার এই মাছটি খেতে খুব মজা লাগে।

অনেক আদি রেসিপি এই কচুর লতি দিয়ে ইলিশ মাছের পাতোরা, বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেক অঞ্চলের মানুষরাই এই রান্না টি করে থাকেন। এবং খেয়ে থাকেন। ইলিশের সিজনে কচুর লতি দিয়ে ইলিশ খাবোনা তা কি‌ হয়???ইলিশ যেমনি খুব প্রিয়,তেমনি কচুর লতি ও ভীষণ প্রিয় আমার।অসাধারণ এই রেসিপি ভীষণ প্রিয়,তাই আজ এই রেসিপি টি শেয়ার করবো।

বাংলাদেশের বগুড়া জেলার মজলিশের আলুঘাটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ও বিখ্যাত একটি রান্না।সাধারণত ট্রেডিশনালী এই রান্না টি সিদ্ধ আলু ও যেকোন বড় মাছ বিশেষ করে রুই মাছের লেজ,মাথা,পেট সব দিয়েই রান্না করা হয়।আবার মাংস, ডিম দিয়েও রান্না করে থাকে, শুধু আলু দিয়েও রান্না করা যায়।তবে ট্রেডিশনালী রুই মাছ দিয়েই করা হয় এই রান্না। তাই আমিও রুই মাছ দিয়েই রান্না করেছি বগুড়ার বিখ্যাত অথেন্টিক"মজলিশের আলু ঘাটি"।আর আমি একটু টুইস্ব এনেছি,তা হলো সিদ্ধ আলু কিছু ম্যাশ না করে আলাদা করে রেখে দিয়েছিলাম,যেগুলো হাত দিয়ে একটু ভেঙে সবশেষে আলুর ঘাটি তে মিশিয়ে দেই,তার ফলে খাওয়ার সময় মুখে আলুর ভেঙেনেয়া অংশ গুলো পরলে ভালোই লাগবে খেতে!ধন্যবাদ।

নাম শুনলেই বোঝা যায় এই রুটি ছিটিয়ে বানানো হয় বলে এই নামকরণ। পাতলা চালের গোলাকে হাত দিয়ে ছিটিয়ে এই রুটি বানানো হয়।চট্টগ্রাম এর ঐতিহ্যবাহী খাবার এর মধ্যে এটি একটি। গোশত অথবা ঝোলা গুড় দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে ।

চটজলদি রান্না করার জন্য এই খাবার টির জুড়ি নেই।

এই রেসিপিটি সাদা ভাত অথবা পোলাও সব কিছুর সাথেই বেশ ভাল লাগে ।

ঝটপট রান্নার জন্য চিংড়ি মাছের জুড়ি নেই ।তাই এই উইকেন্ড এ যখন কিছু রাধঁতে ইচ্ছে হচ্ছিল না, তখন এই চিংড়ি ভুনা ই ভরসা 😅। সাদা ভাতের সাথে চিংড়ি ভুনা আর ঘন ডাল হলে আর কি লাগে 🤤!

#cookeverypartশসা শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি সবজি।বিশেষ করে আমরা সালাডের জন্য যে শসা খেয়ে থাকি এই শসা প্রায় সবসময় ই আমাদের ফ্রিজেই থাকে।অনেকসময় দেখা যায় শসা গুলো ফ্রিজে থাকতে থাকতে একটু পানি পানি হয়ে নরম হয়ে যায় আর নাহলে শুকিয়ে ড্রাই হয়ে যায়।তাই এই অবস্থায় শসা দিয়ে সালাড কেনো কোনোকিছুই আর খাওয়া যায়না,কারণ এর ফ্রেশনেস বা তাজা ভাব টা নষ্ট হয়ে যায়।তাই এই বাসি শসা গুলো ফেলে না দিয়ে তৈরি করে ফেলা যায় দারুন রিফ্রেশিং একটা আচার!যা খুবই সুস্বাদু ও লোভনীয়।আর শরীরের জন্য অবশ্যই খুব উপকারী।আজ তাই শেয়ার করছি বাসি শসা দিয়ে রিফ্রেশিং আচার!ধন্যবাদ।