#Happyনতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে আমার খুনই আগ্রহ জাগে,,,তাই নতুন একটা রেসিপি শেয়ার করলাম ,,সবার কেমন লাগলো জানাবেন ❤️

এই রেসিপিটি আমার মেয়ে অনেক পছন্দ করেছে । অল্প সময়ে মজাদার এই রেসিপিটি তৈরি করা যায় ।খুব সহজ কিছু উপকরণ দিয়ে তৈরি করা যায় বলে রেসিপিটি আমার কাছে ভীষন প্রিয় ।

#KSছোট ছোট বাচ্চারা সব সময় চিপস জাতিয় খাবার বেশি পছন্দ করে। সব সময় একি খাবার ভালো ও লাগে না। তাই আমি অন্য রকম একটা রেসিপি শেয়ার করেছি।এটা দেখতে ও সুন্দর খেতে ও অনেক মুচমুচে।।

আমি রান্না করতে ভালবাসি। নতুন নতুন রান্না ট্রাই করতে পছন্দ করি। আমার আজকের এই প্রচেষ্টা একবারেই প্রথম, খেতে ঠিকই হয়েছে তবে দেখতে তত পারফেক্ট হয়নি। তবুও নতুন কিছু শেয়ার করার জন‍্যই এই রেসিপি দিলাম। নতুন একটি আলুর স্ট্রীট ফুড যা হচ্ছে স্পাইরাল করে আলু কেটে একটি কাঠিতে গেঁথে ডুবোতেলে ভাজতে হয়। শুধু লবন মেখেও ভাজা যায় অথবা ময়দা ও বেশনের গোলায় ও ডুবিয়ে ভাজা যায়।#রান্না

#happy

গরুর মাংস তো আমরা নানাভাবে ই খাই। আর কীমা দিয়ে আমরা মুখরোচক কাবাব, সমুসা ইত‍‍্যাদি তৈরী করি। সেই রকমই মুখরোচক একটি খাবার এই বীফ কেক যা নাস্তা হিসেবে খুবই উপাদেয় আবার পোলাও বা পরোটার সাথেও ভালো লাগে।#বছরের প্রথম রেসিপি

আমার ছেলেমেয়েদের প্রিয় একটি খাবার এই শেফার্ডস পাই। মাংসের কীমার ওপর ম‍্যাশড পটেটো দিয়ে বেক করা এই ডিশ একটা কমপ্লিট মিল। আমাদের দেশে অবশ‍্য নাস্তা হিসাবে ও খাওয়া হয়। খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর এই ডিশ।#রান্না

সন্তান যে জিনিস টা খেতে ভালবাসে সব মায়েরা করার চেষ্টা করেন, আমার বেলায় ও তাই, সেই ৫ বছর বয়স থেকে আমার একমাত্র রাজকন্যার কেক খেতে খুব ভালবাসতো, আদো,আদো গলায় বলতো আম্মু কেক দিয়ে চা খাবো,আমি শুধু ওর জন্য কেক বানানো শিখলাম, তেমন ভালো না হলে ও ওর কাছে অনেক প্রিয়। আমার মা মনির প্রিয় রেসেপিটি সবাইর সাথে শেয়ার করলাম। ❤️❤️

সিঙ্গাড়া সাধারণত আলু আর শীতের সব্জী যেমন ফুলকপি, মটর শুটি ইত‍্যাদি দিয়ে তৈরী হয়। আমি একটু বৈচিত্র আনতে আলুর সাথে গরুর কলিজা দিয়ে পুর তৈরী করেছি। মুরগী ও খাসীর কলিজাও ব‍্যবহার করতে পারেন।#Happy

#cooksnapHuntAsma Akter Tuli আপুর রেসিপিতে লাউয়ের খোসা আলু দিয়ে ভাজি করেছি।অনেক ইয়াম্মি হয়েছে। অনেক ভালোবাসা আপু চমৎকার এই মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ❤

আমার রান্না মূলত আমার মা থেকে শেখা। মায়ের রান্না কার না পছন্দের হয়। আমার বাবা আমার মায়ের রান্নার এতো ভক্ত ছিলেন আমাদের ও উৎসাহ দিতেন তা শেখার জন্য। দিনশেষে মায়ের মতো না পারলেও চেষ্টা করি ওভাবে রান্না করতে।

এই খাবার আমাদের বেশি খাওয়া হয় সবার খুব পছন্দ, আপনাদের ও ভালো লাগবে,

এটি একটি রেস্টুরেন্ট স্টাইল রেসিপি যেটি এপিটাইজার অথবা সাইড ডিশ হিসেবে খাওয়া হয়। বৈকালিক নাস্তা হিসেবেও খুবই উপভোগ‍্য। যেকোন দাওয়াতে এই সুন্দর সুস্বাদু মুচমুচে রেসিপি সার্ভ করে বাজিমাত করুন। আমি যখন ই কোথাও নতুন কিছু খাই সেটা পরে নিজে তৈরী করার চেস্টা করি, আমার রেসিপির ভান্ডারে আরও নতুন কিছু যোগ করি! আর 65 নামের পিছনের ইতিহাস হচ্ছে রেস্টুরেন্টের মেনুতে এই আইটেমের নাম্বার ছিল 65, তাই সহজে বুঝে ফেলার জন‍্য এটার নাম এভাবেই প্রচলিত হয়ে যায়!#রান্না

আমার ছেলে যেহেতু সবজি খেতে পছন্দ করে না। তাই সব সময় চেষ্টা করি সবজি দিয়ে ব্যতিক্রম কিন্তু করতে।আর রোজার মাসে এমনিতেই সবজি খুব একটা খাওয়া হয় না। তাই সারাদিন রোজা রাখার পরে, কিছু ভিটামিনস তো অবশ্যই চাই।আর সাথে যদি হয় টেস্টি কিছু, তবে তো কথাই নেই।

আপনার বিকেলে চা দিয়ে খাবার জন্য এটি দারুণ একটি কেক।#heritage

Cooksnap hunt @Asia Khanom Bushrar আপু কে অনুসরন করে আমি টমেটোর টক পাকাইছি,আমি মাছগুলোকে হালকা ভেজে নিয়েছি,আপুর রান্নাও দারুন ধন্যবাদ আপুকে মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আমার খুব পছন্দের কেক টোস্ট,ছোটবেলায় সবচেয়ে বেশি কেক টোস্ট কিনে খেতাম,তবে এখন আর কিনে খেতে হয় না নিজেই বানিয়ে নেই কেক টোস্ট।

এই প্রথম ছিলকা সহ কেনু বা orange diye কেক বানালাম। খুব মজা হয়েছে। চিন্তা করছিলাম কি করে খাবারের পুষ্টিগুণ আরো বাড়ানো যায়? কি করে খাবার কম নষ্ট করা যায়? উচ্ছিস্ট বলে পুষ্টিগুনে ভরপুর খাবার ডাস্টবিন এ ফেলে দিচ্ছি না তো!এইসব চিন্তা করতে করতে ইউটিউব এ এমনই একটি রেসিপি দেখে বানালাম। উপাদানে সামান্য তারতম্য থাকাতে রেসিপি টা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। বানিয়ে খাবেন। এবং আমাকে জানাবেন কেমন লাগলো! 😊

#bdfoodএই রান্নাটা সবাই পারে কিন্তু কিছু কিছু রান্না আছে একেকজন একেকরকম ভাবে করে আমার কাছে এই রান্নাটা বেস্ট লাগে! আমার মা সবসময় এভাবে ছোলা ভুনা করে ছোট বেলা থেকে দেখে আসছি তাই সবার সাথে শেয়ার করতে আসলাম!

আমার এই সাসলিক এর ছোট্র একটা গল্প শেয়ার করি, আমার কাজিন ১৫ বছর ইউ কে তে থাকার পর দেশে আসেন, উনি আসার পর একদিন আমি এই সাসলিক বানিয়েছিলাম, সন্ধ্যা পর সবাই নাস্তা খাওয়ার জন্য বসেছেন ত গরম গরম সাসলিক দেখে কাজিন বলতেছিলেন কি বানিয়েছ এদিকে দাও উনাকে দেওয়ার পর উনি খেয়ে বলতেছেন সবাইকে, আমি এত দিন ধরে দেশের বাহিরে হিসেব ছাড়া রেস্টুরেন্ট এ আমি খাবার খেয়েছি, কিন্তু এত মজার খাবার আমি খাইনি, আমি শুনে অবাক কি বলেন এসব, যাই হোক সেদিন খুব ভালো লেগেছে খুব মজা করে খেয়েছিলেন,সাসলিক অনেক এ অনেক ভাবে বানায়, কিন্ত আমার এই ভাবে বানাতে বেশ ভালো লাগে।।আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।।

বাগড়ির(Baghrir) মরোক্কান জনপ্রিয় দৈনন্দিন একটি খাবার। খুবই কম উপকরন আর অল্প সময়ে ঝামেলা ছাড়া তৈরী করা যায়। সবচেয়ে বড় কথা এতে কোন তেল ব‍্যবহার করা হয় না, তাই এটি খুব স্বাস্থ্যকর। নাস্তা বা ডিনার, সব কিছুতেই এটা খাওয়া যায়। তাই ঝটপট রান্নায় এটি আমার দ্বিতীয় রেসিপি। সবাই বানিয়ে দেখবেন, খুবই নরম তুলতুলে সুস্বাদু হালকা।#ঝটপট

#Heritageআমি সবসময় চাই একটি খাবারের কিছু দিয়ে তা কয়েকটি স্বাধের আইটেম তৈরি করতে এতে আমার শিখা হয় স্বাধ নিতে পারি আর প্রিয় কুকপয্যাড এ শেয়ার করে হেপি হই।

#ভোজ পুজার সময় আমরা প্রায় কাছের কোন মণ্ডপে যেয়ে একবার দেখে আসি । বিভিন্ন ধরনের খাবার ও আয়োজন দেখতে খুবই ভালো লাগে । আর প্রতি বছর বাসায় ছুটির দিনে কিছু বাঙালি খাবার রান্না করে এই দিন উৎযাপন করতে খুবই ভালো লাগে। এবার তাই আমি বানিয়েছি পাকোড়া একটু ভিন্ন স্টাইলে !

কুকপ্যাডে আমাদের ১ বছর পূর্তিতে চকলেট কেক না হলে কি হয়? সবাই কে নিয়ে খেতে পারছিনা কিন্তু রেসিপি শেয়ার করা তো একদম মাস্ট!

আম দিয়ে সাধারণত কাশ্মীরী আচার বানানো হয়। আমার আম্মা জলপাই দিয়েও কাশ্মীরী আচার বানাতেন। সেই কথা মনে পড়তে আমার ও ইচ্ছে হল এই আচারটা বানাই। তাই বানিয়ে ফেললাম মিনি চ‍্যালেন্জের জন‍্য জলপাইয়ের কাশ্মীরী আচার।

#heritage

#sumi

মনের মনি কৌটায় হাজার স্মৃতি জমে আছে,প্রকাশ করতে পেরে খুব ভালো লাগছে,ধন্যবাদ বাংলাদেশ কুক প্যাড❤️আমি বৃহত্তর নোয়াখালীর লক্ষীপুর জেলার মেয়ে, আমাদের এলাকা পিঠাপুলির এলাকাযেহুতু নারকেলের বাগান আছে সব রকমের পিঠা করা যায়, আমারা ভাই বোনেরা, বাবা-মা সবাইর পিঠা অনেক বেশি পছন্দ।মজার কিছু স্মৃতি আজ শেয়ার করবো।আমাদের মা যখন পিঠা বানাতে বসতো তখন আমরা টের পেয়ে যেতাম পিঠার মিষ্টি স্মেল চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তো, আমাদের মা বলতোসবাই পড়ার টেবিলে থাকো তোমাদের প্রত্যেেকের টেবিলে চলে যাবে, যেহেতু অনেক ভাই বোন ছিলাম, কিন্তু আমরা চুপি, চুপি পিঠা চুরি করতাম আমাদের মা পিঠা বানাবার সময় পিঠার ভিতর মন থাকতো পিঠা যে পিছন থেকে শেষ, সেই খেয়াল থাকতো না,যখন সবাই কে ভাগ করে দিবে তখন মা বলতো এতো পিঠা বানালাম কোথায় গেল!যখন খাওয়া শেষ হতো তখন আমাদের ভাই বোনের খাবারের হিসেব হতো।🤣🤣ভাই বলতো ৪ টি খেয়েছি, বোন বলতো আমি ৫ টা খেয়েছি চুরি করে ২ টি, মা, দিয়েছে ৩টি আমরা প্রত্যেকে চুরি করে খেয়েছি কিন্তু কেউ কাউকে বলতাম না, দেখা যেতো সবাই চোর।😂😂😂😂এই রকম ছোট, ছোট মজার অনেক স্মৃতি আছে স্মৃতির পাতায়।ভাই বোনের মজা করে খাওয়া এই পিঠার নাম পোয়া পিঠা, আমাদের অঞ্চলের ভাষায়।