এই রেসিপি আমার আব্বু শিখিয়েছেন, সব সময় এভাবেই খাওয়া হয়, মাছ খেতে ভালো লাগেনা কিন্তু যে কোন মাছের ডিম এভাবে ঝুরি করে খেতে খুব পছন্দ করি।

বাঙালির ভালোবাসা হলো চিংড়ি। যেভাবেই রান্না হোক না কেন চিংড়ি দিয়ে রান্না করা প্রতিটি আইটেম খুব টেস্টি হয়। আজ আমি ফেলে দেয়া চিংড়ি মাছের খোসা দিয়ে বড়া বানিয়েছি। খেতে খুবই ভালো লেগেছে।

শিং মাছের ডিম মানেই ভিন্নরকম এক স্বাদের গল্প। এই রেসিপিতে শিখে নিন কীভাবে সহজ উপায়ে বানিয়ে নিতে পারবেন মচমচে ও মসলা মাখানো ডিমের বড়া। ঘরোয়া উপকরণে তৈরি এই পদটি ভাতের সঙ্গে কিংবা নাস্তার টেবিলেও জমে দারুণ! যারা মাছের ডিম ভালোবাসেন, তাদের জন্য এটি একেবারেই স্পেশাল। রান্না করুন আর ভাগ করে নিন পরিবারের সবার সঙ্গে।

#রান্নাবাংলাদেশের একটি ট্রেডীশনাল রেসিপি হলো যেকোনো মাছের ডিম ভুনা,আজ আমি রুই মাছের ডিম ভুনার রেসিপি শেয়ার করবো।

কচুশাক অত‍্যন্ত উপকারী সহজলভ‍্য সুস্বাদু একটি শাক যা এমনিও ভেজে খাওয়া যায় বা চিংড়ি মাছ বা ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে রান্না করা যায়। এই মাথা আর শাক মিলে এক অপূর্ব স্বাদ তৈরী করে। তবে যারা মাছের কাঁটাকে ভয় পান বা বাছতে পারেন না তারা এটা না খাওয়াই ভালো!

আমি বরাবরই রান্না তেল খুব কম মসলা ব্যবহার করি।আর ইলিশ মাছ এরকম একটা মাছ ,যে মাছের নিজস্ব মে অসাধারণ ফ্লেভার আছে,তা বেশি মসলা যেনো নষ্ট করে না দেয়,সেদিকে খেয়াল রাখি সবসময়।ইলিশ মাছ এর ডিম ভুনা অতি জনপ্রিয় একটি রেসিপি,যা ঘরে ঘরে রান্নার প্রচলন আছে।এই রান্না টি আমার বাসায় সবার খুব পছন্দ।তাই খুব সহজ সরল ও খেতে ও অসাধারণ স্বাদের।এইরান্নায় খুব কম মসলা লাগে, কিন্তু মসলা ছাড়া ও যে একটি রান্না এতো‌ অসাধারণ হয়,তা এই রান্না টা করলে বুঝা যায়। এই রেসিপি টি আজ সেয়ার করবো।

আমার মার রেসিপিতে বানিয়েছি এই মজার কোরমা। স্পেশাল দিনে খুব ভালো লাগে এটা খেতে।

আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইলিশ মাছের ডিম ভাজা বা রান্না করে খাই। কিন্তু ইলিশ মাছের ডিমের ভর্তা টা কি ট্রাই করেছেন কেউ???আমি করেছি!!! এবং এক নতুন রূপে অসাধারণ লোভনীয় স্বাদের এই ভর্তা সত্যি অতুলনীয় !!!

ঢেঢ়শ একটি দৈনন্দিন সহজপাচ‍্য পুষ্টিকর সবজী। প্রায়ই খাওয়া হয় তাই মাঝে মাঝে একটু বদলিয়ে রান্না করি। আজকে আমি নিয়ে এসেছি খুবই সহজ একটি ভাজি- ঢেঢ়শের সাথে ডিম।

#happyফলি মাছ আমার খুব প্রিয়,যদিও কাঁটা বেশি এই মাছে। তারপরও আমার খুব ভালো‌লাগে,আর এই মাছের কোফতা কারি ভীষণ প্রিয়, তবে আজকে আমি এই মাছের একটি মজার রেসিপি শেয়ার করবো, দারুন লাগে গরম ভাতের সাথে খেতে।

ডিমের যেকোন রান্না আমার প্রিয়।তবে জীভে জ্বল আসা ডিম পেঁয়াজি হলে আমার আর কিছুই লাগেনা।সিদ্ধ ডিম কে অনেক বেশি পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা করা হয় বলে একে বলা হয় ডিম পেঁয়াজি।

#happy বৃষ্টির দিনে একটা মুখরোচক খাবার

বাঙালির ভালোবাসা ভর্তা। তবে আজ আমি ফেলে দেয়া চিংড়ি মাছের খোসা দিয়ে ভর্তা বানিয়েছি। খেতে খুবই ভালো লেগেছে।

আমাদের দৈনন্দিন খাদ‍্য তালিকায় শুটকী একটা প্রধান উপকরন। শুটকী খেতে খুবই মুখরোচক। একটা ভাল শুটকীর তরকারী থাকলে ভাতের সাথে তেমন কিছু প্রয়োজন হয় না। আর বেগুন আর আলুর মেলবন্ধনে শুটকী তরকারীটি হয়ে ওঠে লোভনীয়।

#FoodDiariesরাতের হালকা পাতলা খাবারে আমি ইলিশ মাছের ডিম ভুনা ভাতের সাথে রাতের খাবারে এর চেয়ে বেশি কিছুই লাগে না।

এই রান্নাটি আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষের জন্য করা। তারা এই কারি টি খেতে খুব পছন্দ করে।

#আহারের পোলাও খুব পছন্দের খাবার,,,আর এখন ফুলকপির সময়,,, তাই রান্না করলাম ফুলকপি পোলাও

খুব মজার একটা ডিস। বাচ্চা, বড়ো সকলের পছন্দের একটি ডিস।

বেলেম্বু একটি টকফল যার কোন ভারী খোসা নেই কিন্তু বীজ আছে। কিন্তু এর কিছুই ফেলতে হয় না। পুরোটাই রান্নায় ব‍্যবহৃত হয়। তাই আমি Cookeverypart চ‍্যালেন্জে বেলেম্বুর টক রান্না করেছি ইলিশের মাথা, লেজ ও ছোট টুকরা দিয়ে। এটি আমার ২য় রেসিপি।# Cookeverypart.

#happy মজাদার আলুর চপ আমার বিকালের নাস্তা কে অনেক আনন্দময় করে তোলে। এই রেসিপিটি খুবই সহজ, কোন ডিম বা ঝামেলা ছাড়াই

উফ আমার খুবই পছন্দ মাছের বরা ,এলার্জির জন্য খেতে পারি না তবুও এবার একটু হলেও খেয়েছি পরে যা হবার হবে😋

রুজট পাতা এটা দিয়ে বড়া ও মাছের ঝোল রান্না করে খাওয়া হয়। ভেষজ গুণের এই পাতাকে সিলেটের স্থানীয় ভাষায় রুজট পাতা বলে। সিলেটবাসীর খুব পছন্দের খাবার এই পাতার স্বাদ ও গন্ধ ভালো।

পোলাও দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে।

#Fooddiariesডিম দিয়ে কতো রকম মজার রান্না করা যায়।আর কে না তা ভালোবাসে??আজকে ভাবছিলাম একটু ভিন্ন কিছু করবো,তাই করেই ফেললাম ডিমের জাফরানি ঝোল!একদিন নতুন রেসিপি,আমার মাথায় ঘুরছিলো তাই রান্না করেই ফেললাম!আর স্মৃতি বলতে কি এতো অসাধারণ ফ্লেভার হয়েছে যে একবার রান্না করলে সবাই এর রান্নার ফ্যান হয়ে যাবেন!

বাঙালি দেশীয় খাবার হিসেবে মুড়িঘন্ট বেশ পরিচিত। মাছের মাথা ও বিভিন্ন অংশ দিয়ে মুগের ডালের সাথে তৈরী করা যায় মজাদার এই খাবারটি। ভাত, পরোটা, রুটির সাথে খেতে দারুণ লাগে।চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে এটি তৈরী করা যায়।

২০১৩ সালে এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখ সোমবার এ সকাল ৮-৩০ এ আমি মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য বের হব, তখন দেখি আম্মু মোরগি কাটতেছেন আম্মুকে বলি আম্মু আজকে কোরমা রান্না করবে, আম্মু বলেছিলেন ঠিক আছে সাথে ডিম ও দিব বললাম অকে, দ্যান আমি মাদ্রাসায় চলে যাই, ছুটির পর বাসায় এসেছি আম্মু বলতেছেন ভাত খেয়ে নে কোরমা রান্না করেছি আমি নামায পড়ে খাবার নিয়ে বসি কিন্তু খেতে পারিনি, আম্মু বকতেছেন তর জন্য রান্না করি আর তুই খেলিনা, আম্মুকে বলি রাত্রে খাব, রাত ৯ টার দিকে আম্মু বলেন তর খাবার টা খেয়ে নে, আমি ও খেয়ে একটু কোর আন তেলাত করি, তখন পেঠ ব্যাথা শুরু হয় কোর আন রেখে দিয়ে সুয়ে পড়ি, দ্যান ঘুমিয়ে যাই, ফজর এর নামায পড়ে আমি আর ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ি এমন সোয়া দেখে আব্বু ভয় পেয়ে বলতেছেন এভাবে কেম ঘুমাচ্ছিস মা, আমি বলি পেঠ এ ব্যাথা করে দ্যান বমি শুরু হয়, সেই ব্যাথা সহ্যের বাহিরে ছিল, সে দিন ছিল হরতাল গাড়ি নেই মেডিকেল যাব যে, দ্যান রিকসা দিয়ে মেডিকেল নিয়ে যান আব্বু আম্মু অনেক টেস্ট করার পর ধরা পড়ল এপেন্ডিসাইটিস এর ব্যাথা, দ্যান পরের দিন আমার অপারেশন হয়, এই অপারেশন এর পর থেকে আমি কোরমা খেতে ভয় পাইতাম যে এটা খেলে হয়ত কোন প্রভলেম করবে, আসলে যা হয় আল্লাহর ইচ্ছায় হয়, কিন্তু আমি কেন জানি খুব ভয় পাইতাম এই খাবার কে যাইহোক সব ভয় দুর করে আজকে করে খেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ,, খুব মজার রেসিপি ছিল, উম্মে সালমা আপুকে অনেক ধন্যবাদ রেসিপি শেয়ার করার জন্য,,আহ কুকপ্যাড আজ আমার অতিত এর কত সৃতি যে মনে করাচ্ছে,,, ♥♥♥আপনারা ও আপনাদের স্টোরি আমাদের সাথে শেয়ার করেন,,,