আমার খুব ভাল লাগে অবসর টাইম এ ডাল ভাজা খেতে।

সবজি খেতে যারা চায় না, তারাও চেয়ে খাবে।

ডালের মধ্যে মুগ ডালই আমার সবথেকে প্রিয়,,যা দিয়েই রান্না করি চিকেন ,মাছ বা বিফ সবকিছুতেই খেতে দারুন।

আমার বাবা-মা আর ভাইবোনের সাথে আমার স্মৃতির গল্প আমি এক রেসিপি তে বলে শেষ করতে পারবো না।এত এত স্মৃতি 😊💖।তার মধ্যে একটি হল বৃষ্টির সাথে চাল ভাজা খাবার স্মৃতি।যখনই বৃষ্টি পড়ত আব্বু আম্মু কে ডেকে বলত "আজকে বাচ্চাদের স্কুল এ যাওয়া লাগবে না" 😜।আম্মু যদি বলত তাহলে কি করবে? আব্বু বলত "কেন? কাথাঁ গায়ে দিয়ে আরাম করে ঘুমাবে। আর তুমি চালের কড়ই ভাজ আর নারিকেল কুচি দাও, আমরা চিনি দিয়ে মজা করে খাই"।বাইরে ঝুম বৃষ্টি পড়ছে আর আমরা সবাই মিলে বৃষ্টি পড়া দেখতে দেখতে এই সিম্পল কিন্তু মজার খাবার খেতে খেতে কত গল্প যে করতাম!!আব্বু ও নেই! সময় ও পাল্টে গেছে! শুধু রয়ে গেছে সুন্দর কিছু স্মৃতি 💖💞।

#PB

প্রায় দুপুরের খাবারের আয়োজনে এই রান্না টি করি, এবং খেতে খুব এনজয় করি। চিচিঙ্গা খুব প্রিয় সবজি ,সবসময় মাছ দিয়ে রান্না করে খেতে ভালো লাগেনা,তাই বৈচিত্র্য আনতে ডাল দিয়েও ভাজি করি। এক্ষেত্রে আমি মুগডাল ও মুসুর ডাল দুই টাই ব্যবহার করি । খুব অসাধারণ হয় স্বাদে।

#ফাল্গুনগ্ৰাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটি মিষ্টি খাবার হলো দুধ লাউ।

#ঝটপট।এখনো মনে পড়ে সেহড়ি তে মাংস আর বড় মাছ ভাজা, ভুনা খেতে খেতে যখন সবাই একঘেয়ে হয়ে যেত,বা সেহড়ি তেল খেতেই পারতো না,,,ঠিক তখনই আমার আম্মু শান্তির এই তরকারি টা রান্না করতো,তা হলো লাউ চিংড়ি। অসাধারণ স্বাদে, চটজলদি আর পেটের জন্য খুবই ভালো এই লাউ চিংড়ি তরকারি।আজ আমার আম্মুর রেসিপি টি আজ সবার সাথে শেয়ার করবো। আশাকরি সবার ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।