#মিটমেনিয়া গরুর মাংস দিয়ে তৈরি চাপ বা বিফ চাপ খুবই মজাদার একটি প্রিপারেশন,যেটি গরম গরম লুচি /পরোটার সাথে খেতে দারুণ লাগে।

#ঝটপট এই রমজানে ইফতার আর সেহেরীতে দই প্রতিদিন থাকবে ব্রাক্ষনবারিয়ার লোকদের।এখন সব জায়গায় প্রচলন বেরে গেছে ইউটোভ দেখে এখন সবাই বাসায় তৈরি করে যা বাহিরের থেকে কিনে খাওয়া লাগে না।

মিষ্টি দই খেতে সবাই ভালোবাসে। তাই ঘরে থাকা উপকরন দিয়ে ওভেনে তৈরী করেছি মিষ্টি দই।

এই দই যে একবার খাবে সে দোকানের কিনা দই খেতে চাইবে না। পয়লা বৈশাখে আমি এটা ও বানিয়েছিলাম।

দই বড়া খেতে পছন্দ অনেকেরই। সুস্বাদু এই খাবারটি তৈরির রেসিপি জানা থাকলে সহজেই ঘরে তৈরি করে খাওয়া যাবে দইবড়া।

এটা মূলত দক্ষিণ ভারতীয় একটি রেসিপি। এটা ভাত বা রুটি দুটো দিয়েই খেতে ভালো লাগে এবং সাস্থ্যসন্মত। সেই দশ বছর আগে ওখানে বেড়াতে গিয়ে এই রেসিপি শিখে এসেছিলাম কিন্তু কখনো ট্রাই করা হয়নি।আজ রান্না করলাম খুব ভালো লাগল।

পূজোর থালিতে স্পেশাল চিকেনের একটি পদ থাকে।আমার থালির দই চিকেন কারি ভীষণ পছন্দের।

#happyএই গরমে ঠান্ডা, ঠান্ডা মিষ্টি দই মন প্রান জুরিয়ে দিবে, আমার মতো খুব সহজ উপায়ে সাস্থ্যকর উপায়ে আমরা করে খেতে পারি।

#Sumiবিকালের নাস্তায় বারান্দায় বসে গরম গরম কাটলেট খেতে দারুণ লাগে 😋এটা ফ্রোজেন করে রাখার যায়।

আমার ছেলের পছন্দের একটি ডেজার্ট দই পুডিং।

#রান্না এটি খুবই সহজ একটি রেসিপি কিন্তু গরম ভাতে অসাধারণ লাগে। এটি ছোট মাছের হাতে মাখা চচ্চড়ি।

#ভোজ

খুব মজার এই কাবাব বানানো যায় সহজেই। এবং পরোটা বা নান এর সাথে খেতে দারুণ লাগে।#heritage

রুটি বা পরোটা দিয়ে এই ভাজি খেতে খুবই ভালো লাগে।

#happy

#ফাল্গুনবেগুন‌ খুব পছন্দের,আর তাই বেগুন‌ দিয়ে নানারকম এক্সপেরিমেন্ট করি আজ সেরকমি একটি রেসিপি শেয়ার করবো,টক ঝাল বেগুন বাসন্তি।বসন্তের প্রথম দিনে গরম ভাতের সাথে সবাই ট্রাই করে দেখবেন অনুরোধ রইলো, অসাধারণ স্বাদের একটি ডিশ।

#Happy

#heritageএটার অরিজিন মূলত লেবানিজ অনেকে টার্কিশ ও বলে থাকে। অনেকে একে চিকেন শিশ ও বলে থাকে। মাঝে মাঝে অনেকের মেরিনেটে একটু ভিন্নতা থাকলেও বেস অনেকটাই এক আর সেটা হল লেবু, রসুন এবং দই একই সাথে বিভিন্ন ম্যারিনেট দিয়ে তৈরি করা হয়।এই রেসিপিতে শেয়ার করলাম আমার ভার্সন বা আমি যেভাবে এঞ্জয় করি - চুলায় বানিয়েছি এই মজাদার শিশ কাবাব কিন্তু গ্রিল করলে ও দারুন হবে!

#মিটমেনিয়া শাহী ডাল গোশত গরম ভাত/পোলাও/পরোটা দিয়ে খেতে দারুণ।

পুজোর সময় দই,কলা, চিড়া খুব ই কমন খাবার,পূজোর থালিতে মিষ্টি দই,চিড়ে থাকবেনা,তা ভাবাই যায়না। তাছাড়া,সকালের নাস্তায় কিংবা দুপুরে ভরপেট খাওয়ার পর মিস্টি দই নাহলে তো জমেইনা।মিষ্টি দই পছন্দ করেনা এমন মানুষ বিরল।আমার তো ভীষণ প্রিয়। বিশেষ করে বগুড়ার মিষ্টি দই আমার খুব বেশি পছন্দের।আজ তাই বগুড়ার দই এর মতো করে ঘরেই দই বানানোর ক্ষুদ্র প্রয়াস করেছি।আর আমি দই টা সনাতন পদ্ধতিতে ই তৈরি করেছি।কারণ এতে দই টা স্বাদে ও গুণে অসাধারণ লাগে আমার কাছে।চুলায় বা ওভেনে বানানো দই এর চেয়ে সনাতন পদ্ধতিতে দই ই আমার বেশি প্রিয়।সবার সাথে তাই শেয়ার করবো দূর্গা পূজা স্পেশাল মিষ্টি দই।ধন্যবাদ।