লাউ একটি উপাদেয় স্বাস্হ‍্যকর সবজী। এখন বাংলাদেশে সারা বছরই ভালো মানের লাউ পাওয়া যায়। ডায়েট করার জন‍্য লাউ একটি আদর্শ সব্জী। লাউয়ের সাথে মাছ, মুরগী, গরুর মাংস সব কিছু দিয়ে ই তরকারী রান্না করা যায়। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে চিংড়ি দিয়ে লাউ রান্না যা আমি আজকে রান্না করেছি শুধু হলুদ ও পেঁয়াজ দিয়ে, অন‍্য কোন মশলা ছাড়াই এটি অত‍্যন্ত সুস্বাদু তরকারী হয়েছে।

#Winter festival আমার মায়ের থেকে শেখা এই রেসিপি,তেলের পিঠস দুধে ভিজানো.আমারও ভিষন পছন্দের এই পিঠা।

এই রেসিপি শরীরের জন্য উপকারী। এটি সহজপাচ্য। হজমে সহায়তা করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে।এই রেসিপিটি আমার মায়ের কাছ থেকে শেখা।

#ঝটপট।এখনো মনে পড়ে সেহড়ি তে মাংস আর বড় মাছ ভাজা, ভুনা খেতে খেতে যখন সবাই একঘেয়ে হয়ে যেত,বা সেহড়ি তেল খেতেই পারতো না,,,ঠিক তখনই আমার আম্মু শান্তির এই তরকারি টা রান্না করতো,তা হলো লাউ চিংড়ি। অসাধারণ স্বাদে, চটজলদি আর পেটের জন্য খুবই ভালো এই লাউ চিংড়ি তরকারি।আজ আমার আম্মুর রেসিপি টি আজ সবার সাথে শেয়ার করবো। আশাকরি সবার ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।

লাউ দিয়ে যেকোন রান্না আমার খুব পছন্দের।যেমন লাউ চিংড়ি,লাউ ডাল,লাউ দিয়ে শোল বা শিং মাছের ঝোল,লাউ এর খোসা ভাজা।তবে লাউ ঘন্ট আজ প্রথম রান্না করলাম কুকপ্যাড এর কল্যাণে। আলহামদুলিল্লাহ ভীষণ ভালো লেগেছে খেতে।আমি খুব সাধারণ ভাবেই এই ঘন্ট রান্না করেছি। সামান্য চালের গুঁড়ো পানিতে গুলিয়ে এড করেছি,এতে ঘন্ট অসাধারণ লেগেছে খেতে।আমি এই রান্না তে অতিরিক্ত পানি খুব কম দিয়েছি‌।লাউ থেকেই অনেক পানি বেড় হয়েছে,তাতেই রান্না করেছি।

#motherskitchen এই পিজ্জাটি আমার এবং আমার পরিবারের কাছে সন্ধ্যার নাস্তা হিসেবে খুবই পছন্দের।

আমার আম্মাজানের কাছে শেখা এই খিচুড়ি।খুবি মজাদার আর সাস্থ্যকর এই খিচুড়ি।

আমি ও আনার পরিবারের একটি পছন্দের সবজি পেপে ,আর আজকের রেসিপি টা সবার প্রিয়।

এটি ভারতের উড়িষ্যা অঞ্চলের একটি রেসিপি। এটাতে কোনো মরিচ ব্যাবহার করা হয় না। এবং সম্পূর্ণ ঘিয়ে রান্না করতে হয়।

আমার খুব পছন্দের একটা শরবত। প্রতি রমজানের ইফতারিতে এই শরবত আমাদের সবার ই চাই।

আমার ভীষণ প্রিয় একটি আচারের রেসিপি।

আমি প্রথম বার খেয়েছি,আমার মায়ের থেকে শেখা,ওনিই বলে দিছেন কিভাবে করব তারপর করেছি,এত মজা লেগেছে আমার কাছে আবারো খেতে ইচ্ছে হয়।

গাজর আর লাউ দুটোই সব্জী। কিন্তু এগুলো দিয়ে মিষ্টান্ন ও করাযায় যেমন হালুয়া, লাড্ডু, পায়েশ। আমি চেষ্টা করেছি দুটো মিলিয়ে একটা পায়েশ বা ক্ষীর বানাতে। মন্দ হয় নি খেতে!

আমার মার দুধ সেমাই আমাদের বাসায় আশা মেহমান থেকে শুরু করে পরিবারের সবার অনেক প্রিয়। তাই এবার মার রেসিপি দিয়ে আর মার সাথে বানালাম এই দুধ সেমাই। আশা করি সবার ভালো লাগবে। #happy

এটা আমাদের সিলেট এর সবার ঈ খুব পছন্দ,,

এই রান্নাটি আমার শ্বাশুরি থেকে শেখা। আমি কিছুটা ভিন্নতা এনেছি। উনার টা খেতে খুব মজা হয়। 💖

#মিষ্টি#mishti মিষ্টির এই প্রিপারেশনটি আমার পছন্দের কেননা এটা চটজলদি তৈরী করা যায়, বাচ্চাদেরও ভীষণ প্রিয়। আরও প্রিয় কারণ এতে ব‍্যবহৃত ফল এবং বিস্কিটটি আমার আব্বার এবং ছেলের ভীষণ প্রিয়, তাই প্রিয় দুজন মানুষের প্রিয় দুটি জিনিসের মিশেলে তৈরী করলাম ডের্জাটটি। আসা করি সবার ভালো লাগবে।

এই প্রথম লেগ ফ্রাই করেছি, আমার ভাই একবার রেস্টুরেন্ট এ খেতে গিয়েছিল তখন তাদের কে লেগ ফ্রাই দিয়েছিল, তারা লেগ দেখে না খেয়ে ফেলে দিয়েছে। আমি ও লেগ খেতে পছন্দ করিনা, কিন্তু এই লেগ ফ্রাই ভাই বোন আম্মু আব্বু সবাই খেয়েছেন এই মজা হয়েছিল যা ট্রাই না করলে বুঝা ঈ যাবেনা, আর যারা লেগ পছন্দ করেন না তারা এই ভাবে খেলে বুঝতেই পারবেন না যে এটা লেগ,, লেগ এ যেহেতু হাড্ডি তাই বেশি সময় নিয়ে ভাজতে হবে,

আমার রান্না মূলত আমার মা থেকে শেখা। মায়ের রান্না কার না পছন্দের হয়। আমার বাবা আমার মায়ের রান্নার এতো ভক্ত ছিলেন আমাদের ও উৎসাহ দিতেন তা শেখার জন্য। দিনশেষে মায়ের মতো না পারলেও চেষ্টা করি ওভাবে রান্না করতে।

এই রেসিপি টিআমি আমার মা এর কাছে শিখেছি

#happyচটপটি আমার পরিবারের সবার ভীষণ প্রিয়‌।তাই এই মজাদার খাবারটির মশলার রেসিপি সেয়ার করে নিলাম প্রিয় ক‍্যুকপ‍্যাডে।

#ঝটপট এই ভর্তা আমার খুব পছন্দের। সেহরিতে এই ভর্তা থাকলে আমার আর কিছুই লাগেনা।

#happyআমাদের বাসায় দুধ সেমাই সবার খুব পছন্দের । আমার শ্বাশুড়ী আম্মু খুব মজা করে রান্না করে ।তার রেসিপিতে আমি ঈদের দিন রান্না করেছিলাম।

সকালের নাস্তায় এটা অসাধারণ সংযোজন। ছোট বড় সবার পছন্দ হবে। আমি যখন খুব fancy কোন ব্রেকফাস্ট খেতে চাই তখন এই sandwich চটজলদি তৈরি করা যায়।My own challenge#1day1recipe

#sumiখুবই সহজ একটি পাকোড়া হল এই পুঁই পাকোড়া। আমার নিজের কাছে এবং আমার পরিবারের প্রতিটি সদস্য কাছে এই পাকোড়া বিকালের নাস্তার খুবই পছন্দের একটা খাবার।

আম আমার ভীষণ প্রিয় ফল।তাই আমের সিজন শেষের দিকে যখন হয়,আমি তখন আমের‌ পিউরি করে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখি,জুস,বা যেকোন ডেজার্ট বানানোর জন্য।আজকে আমি এই আমের পিউরি দিয়ে একটি নতুন রেসিপি ট্রাই করলাম।সেটা হলো আম ক্ষীর,অনেক শ্রদ্ধেয় @smcook_19174160 SHYAMALI MUKHERJEE দিদির রেসিপি ফলো করে এই রান্না টি করার আগ্ৰহবোধ করলাম।আমি এই রেসিপি টি একটু নিজের মতো‌ করে রান্না করেছি,এই রান্না টি করতে দিদি পাকা আমের টুকরা ব্যবহার করেছেন,আর আমি ব্যবহার করেছি আমের পিউরি।আর দিদি ব্যবহার করেছেন চালের গুঁড়া,আর আমি তার পরিবর্তে চিড়া ব্যবহার করেছি।চিড়া আবার একটু ভেজে ও নিয়েছি ঘি দিয়ে,এতে ক্ষীরের স্বাদ অনেক বেড়ে গেছে।দিদি আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা এতো সুন্দর রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য,আমি শুধু মাত্র দুটি উপকরণ সংযোজন ও পরিবর্তন‌ করেছি। ঘি ও চিড়া সংযোজন করেছি চালের গুঁড়া এর পরিবর্তে,আর আমের টুকরো না দিয়ে আমি আমের পিউরি ব্যবহার করেছি।আর তরল দুধের পরিমাণ টা একটু বাড়িয়ে দিয়েছি। এতে স্বাদ টা একটু অন্যরকম ও অনেক লোভনীয় হয়েছে। আশাকরি সবাই ট্রাই করবেন। এই ক্ষীর খুব পছন্দ করেছেন বাড়ির সবাই।ধন্যবাদ।

#Happyমুচমুচে এই পিঠা এত মজা লাগে আমার কাছে খুবই প্রিয়😋

এই রান্নাটি আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষের জন্য করা। তারা এই কারি টি খেতে খুব পছন্দ করে।

#motherskitchenফুচকা সবার কাছে খুব প্রিয়।আমার তো ভীষণ পছন্দ 🥰🥰।

আজ বিজয় দিবসের প্রাক্কালে আমার প্রিয় বাংলাদেশের পতাকার আদলে নবীন প্রজন্মের জন‍্য একটা নিজস্ব ডিশ তৈরী করলাম! আশা করি লাল সবুজ আর প্রাচ‍্য পাশ্চাত্যের এই মেলবন্ধন সবার ভালো লাগবে! বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা অফুরান!