এই রুটি সকালের নাশতা বা বিকেলের নাস্তায় খুব ভালো লাগে। এছাড়া বাচ্চাদের স্কুলের টিফিনেও দেয়া যায়।

Asma Akter Tuli আপুর রেসিপি ফলো করে নরম পরোটা করেছি খুব মজা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, আপুকে অনেক ধন্যবাদ মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য,,,

গরমে অনেক সময় ডিম খুব ভালো থাকে কিন্তু কিছু ঘন্ধ হয়ে যায় সেই ডিম ফেলে না দিয়ে মজাদার ডিম ভাজা,,

#Eggডিম দিয়ে তৈরী ভীষণ মজার স্ন‍্যাক্স হলো ডিমের পাকোরা।এটি চটজলদি তৈরী করা যায় এবং খেতে ভীষণ মজার।

ফাস্ট টাইম লাচ্ছা পরোটা বানালাম ,,,তেমন ভাল হয়নি ,তবে খেতে অসম্ভব মজার ছিল,,,বাচ্চারা খুব পছন্দ করছে।

#fooddiariesসকালের নাশতায় আমার ভীষণ প্রিয় আলুর পরোটা,খেতে যেমন অসাধারণ ,বানানোটাও খুব সহজ।সকালের নাশতায় আয়েশি দিনগুলোতে তৈরী করে নিতে পারেন এই রেসিপিটি।

এই রেসিপি আমার আব্বু শিখিয়েছেন, সব সময় এভাবেই খাওয়া হয়, মাছ খেতে ভালো লাগেনা কিন্তু যে কোন মাছের ডিম এভাবে ঝুরি করে খেতে খুব পছন্দ করি।

স্বাদ বদল ও নতুন স্বাদের জন্যে মেক্সিকান খাবার এখন তৈরী করতে পারেন ঘরেই।খুব সহজে এবং ঘরে থাকা উপকরণ দিয়েই এই ফ্রাইড রাইস তৈরী করা যাবে।

বাঙালি দেশীয় খাবার হিসেবে মুড়িঘন্ট বেশ পরিচিত। মাছের মাথা ও বিভিন্ন অংশ দিয়ে মুগের ডালের সাথে তৈরী করা যায় মজাদার এই খাবারটি। ভাত, পরোটা, রুটির সাথে খেতে দারুণ লাগে।চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে এটি তৈরী করা যায়।

আমার ছেলে ও ভাইদের খুব পছন্দ এই মগলাই।

এই পিঠা আমার অনেক ভালো লাগে, সকালের ব্রেকফাস্ট এর জন্য দারুন হয়,

অনেক বাচ্চারা সবজি খেতে পছন্দ করেনা এভাবে দিলে তারা খেতে পছন্দ করবে, আমার ছোট ভাই খুব পছন্দ করেছে তাই সবার সাথে শেয়ার করা,, খুব মজা লাগে কিন্তু, আমি ও খেয়েছি,

এই রেসিপি টা আমার খুব পছন্দের। আশাকরি আপনাদের ও খুব ভালো লাগবে। এই রেসিপি টা সম্পূর্ন আমার নিজের আইডিয়ায়।

#sumi বিকেলের নাস্তায় আমি প্রায় বানিয়ে রাখি পাস্তা। ফ্রিজে রেখে পরে গরম করে খাওয়া যায় আর একটু পেট টাও ভোরে থাকে 😁 এই পাস্তা বিনা কোন চিকেন বা মাংস ছাড়াও আমার খুব ভালো লাগে। সাথে সবজি যোগ করে দিন বাচ্চারা মজা করে খেয়ে নেবে।

galette যদিও টার্ট এর মত দেখতে, এটি মজাদার ফ্রেঞ্চ ডিশ যেটা আমি সকালের নাস্তায় ভিন্নতা আনতে ট্রাই করতে গিয়েছি। অনেক কিছুই সবাসটিটিউট করতে হয়েছে আর দেশি টাচ দিতে হয়েছে, তারপর ও অনেক মজা লেগেছে।

#Happy ছেলের যখন কিছু খেতে ভাল লাগে না তখন এই আইটেম করে দেই ঝটপট ,মজা করে খাবে।

কলা ফল হিসাবে খুবই উপাদেয়, উপকারী ও সারা বছর ধরেই পাওয়া যায়। এই একটা ফল যা আমরা যখন ইচ্ছা তখন খেতে পারি। ফ্রুটি ফান চ‍্যালেন্জে তাই আমি কলা দিয়ে তৈরী করলাম বানানা পুডিং। কলা ও বিস্কুট দিয়ে লেয়ারিং করে তৈরী এটা একটা অত্যন্ত সুস্বাদু পুডিং।

#ঝটপটঝটপট বিকেলের নাস্তায় মোগলাই পরোটার মতো মুখরোচক একটি নাস্তার তুলনা হয়না। খুব সহজ ও অল্প সময়ে তৈরি করে নেয়া যায়।

খুবই জ্বর সকালে উঠতে পারিনি ঘুম থেকে ,উঠে দেখি ছেলে ফ্রিজ থেকে বানিয়ে রাখা রুটি বের করে এই নাস্তা রেডি করে খেয়ে আমার জন্য রেখে ও দিয়েছে ,,মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি বেটা ছবি ও তুলে রেখেছে ,দেখতে যেমনই হোক খেতে কিন্তু মজাই হইছে তাই ছেলেকে বলি কি ভাবে করেছ বলেএভাবে করেছি দেন আমি ও রেসিপি লিখতে বসে পরি যদি কারো কাজে লাগতেও.পারে।

খুব কম শর্করা দিয়ে, খুব কম সময়ে তৈরী করা যায় এই অত্যন্ত মজাদার খাবারটি।

চটজলদি রান্নার জন‍্য ডিমের জুড়ি নেই। ডিম দিয়ে যে কোন কিছুই খুব তাড়াতাড়ি রান্না করা যায়। যেহেতু পাঁচটা উপকরণের বেশী ব‍্যবহার করা যাবেনা আর মেহমানকে খাওয়াতে হবে তাই আমি তৈরী করেছি বাদামী ডিম ভুনা যেটা অনেকটা কোরমার স্বাদ এনে দেবে!# ঝটপট

রসগোল্লা সাধারণত ছানা দিয়ে তৈরী করা হয় যেটা বেশ ঝামেলার ব‍্যাপার। তবে সহজ পদ্ধতিতে গুঁড়া দুধ দিয়ে রসগোল্লা তৈরী করা যায় যা স্বাদে ও মানে কোন অংশেই কম নয়!

#ঝটপট।এটি ভীষণ মজার একটি রেসিপি।আমার বাসায় ইফতারে কোন মেহমান বা প্রিয় কেউ এলে আমি ঝটপট এই রেসিপিটি তৈরী করে ফেলি।প্রণ পাকোড়া খেতে ভীষণ মজার এবং ঘরে থাকা সহজ উপকরণ দিয়ে সহজেই তৈরী করে নেয়া যায়।

ঢেঢ়শ দিয়ে সাধারণত আমরা ভাজি খাই। কিন্তু ঢেঢ়শ দিয়ে খুব মজার ভর্তা ও হয়। সরষের তেল, পেঁয়াজ আর কাঁচা মরিচ বা টালা শুকনা মরিচ ও ধনেপাতা দিয়ে মাখিয়ে খেতে দারুন!

#Eid সবার পরোটা বানানোর থেকে আমার মায়ের থেকে শেখা পরোটা মুচমুচে করা আমার পছন্দের।এটা ওপরে মুচমুচে ভেতরে খুব সফট হবে আবার অনেকেই পরোটা বানাতে পারে কিন্তু চার কোনার সেফট টা আসে না তাই তাদের জন্য আমি করে দেখালাম।

#LRCঅনেক সময় মুড়ি নরম হয়ে যায়।এভাবে ভেজে নিলে খুব মচমচে হয় এবং খেতেও দারুণ লাগবে।

#ঝটপট।ইফতারের আমার খুব প্রিয় একটি রেসিপি চিকেন ডাম্পলিং।কোন না কোন ইফতার আয়োজনে চিকেন ডাম্পলিং তৈরী হবেই আমার বাসায়।আজ নিয়ে এসেছি এই প্রিয় রেসিপি টি।

সকালের নাস্তা বুটের ডাল দিয়ে পরোটা দারুন খেতে তবে ডাল যদি একটু ভিন্ন স্টাইলে করি তাতে কেমন হয়।

গাজর আর লাউ দুটোই সব্জী। কিন্তু এগুলো দিয়ে মিষ্টান্ন ও করাযায় যেমন হালুয়া, লাড্ডু, পায়েশ। আমি চেষ্টা করেছি দুটো মিলিয়ে একটা পায়েশ বা ক্ষীর বানাতে। মন্দ হয় নি খেতে!

নাম শুনলেই বোঝা যায় এই রুটি ছিটিয়ে বানানো হয় বলে এই নামকরণ। পাতলা চালের গোলাকে হাত দিয়ে ছিটিয়ে এই রুটি বানানো হয়।চট্টগ্রাম এর ঐতিহ্যবাহী খাবার এর মধ্যে এটি একটি। গোশত অথবা ঝোলা গুড় দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে ।