আমার বাবার খুব পছন্দের একটা খাবার।

ঝটপট রান্নার জন্য চিংড়ি মাছের জুড়ি নেই ।তাই এই উইকেন্ড এ যখন কিছু রাধঁতে ইচ্ছে হচ্ছিল না, তখন এই চিংড়ি ভুনা ই ভরসা 😅। সাদা ভাতের সাথে চিংড়ি ভুনা আর ঘন ডাল হলে আর কি লাগে 🤤!

এই রান্নাটি আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষের জন্য করা। তারা এই কারি টি খেতে খুব পছন্দ করে।

এই ঐতিহ্যবাহী গোশতের পদটি চট্টগ্রামের শান্।মেজবান আসলে এমন একটি আয়োজন যা কাছের দূরের সকলকেই একত্রিত করতে সক্ষম।আমাদের চট্টগ্রাম এর কালচার এর সাথে এটি ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। এই অসাধারণ পদটি রান্না করার আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

খুব খিচুড়ি খেতে ইচ্ছে হচ্ছিল, সাথে গরুর গোশত। কিন্তু রাতে বাজে সাড়ে 9 টা। কি করা? গোশত আর চাল ডাল একসাথে প্রেশার কুকারে দিয়ে তৈরি হয়ে গেলো খুবই মজাদার বীফ খিচুড়ি।

ভুনা খিচুড়ি হোক অথবা সাদা ভাত এই ডিশ্ টা কম বেশি সবারই পছন্দের একটা খাবার। যখন মাছ গোশ খেতে ইচ্ছে হয় না তখন এই খাবার হতে পারে মজাদার এক উপায় প্রোটিন যুক্ত খাবার হিসেবে।

সবজি খেতে যারা চায় না, তারাও চেয়ে খাবে।

এই রেসিপি তে পাবদা মাছ খাওয়ার পর থেকে অন্য ভাবে আর ভালোই লাগে না।আচারি একটা ফ্লেভার আসে।My own challenge#1day1recipe

আমাদের cookeverypart এর শেষ সপ্তাহে আমি নিয়ে এলাম খাসির মাথা দিয়ে বুটের ডাল এর রেসিপি। এটা বাংলাদেশের প্রতি টা ঘরেই রান্না করা হয় মনে হয়😉। আমাদের পরিবারের সদস্যদের খুব প্রিয় একটা খাবার।

বরবটি আমার খুব প্রিয় একটা সবজি । এই বরবটি ভাজি ঘন ডাল দিয়ে খেতে আমার খুব ভালো লাগে।My own challenge#1day1recipe

#happy

ছোট বড় সবারই ভালো লাগে এই মিষ্টি কুমড়ো ভাজা।

পোলাও, মোরগ পোলাও, রুমালি রুটি দিয়ে খেতে খুব মজা।

একটি পরিপূর্ণ স্যালাড। খেতে খুবই সুস্বাদু।

এই রেসিপিটি সাদা ভাত অথবা পোলাও সব কিছুর সাথেই বেশ ভাল লাগে ।

২০১৩ সালে এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখ সোমবার এ সকাল ৮-৩০ এ আমি মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য বের হব, তখন দেখি আম্মু মোরগি কাটতেছেন আম্মুকে বলি আম্মু আজকে কোরমা রান্না করবে, আম্মু বলেছিলেন ঠিক আছে সাথে ডিম ও দিব বললাম অকে, দ্যান আমি মাদ্রাসায় চলে যাই, ছুটির পর বাসায় এসেছি আম্মু বলতেছেন ভাত খেয়ে নে কোরমা রান্না করেছি আমি নামায পড়ে খাবার নিয়ে বসি কিন্তু খেতে পারিনি, আম্মু বকতেছেন তর জন্য রান্না করি আর তুই খেলিনা, আম্মুকে বলি রাত্রে খাব, রাত ৯ টার দিকে আম্মু বলেন তর খাবার টা খেয়ে নে, আমি ও খেয়ে একটু কোর আন তেলাত করি, তখন পেঠ ব্যাথা শুরু হয় কোর আন রেখে দিয়ে সুয়ে পড়ি, দ্যান ঘুমিয়ে যাই, ফজর এর নামায পড়ে আমি আর ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ি এমন সোয়া দেখে আব্বু ভয় পেয়ে বলতেছেন এভাবে কেম ঘুমাচ্ছিস মা, আমি বলি পেঠ এ ব্যাথা করে দ্যান বমি শুরু হয়, সেই ব্যাথা সহ্যের বাহিরে ছিল, সে দিন ছিল হরতাল গাড়ি নেই মেডিকেল যাব যে, দ্যান রিকসা দিয়ে মেডিকেল নিয়ে যান আব্বু আম্মু অনেক টেস্ট করার পর ধরা পড়ল এপেন্ডিসাইটিস এর ব্যাথা, দ্যান পরের দিন আমার অপারেশন হয়, এই অপারেশন এর পর থেকে আমি কোরমা খেতে ভয় পাইতাম যে এটা খেলে হয়ত কোন প্রভলেম করবে, আসলে যা হয় আল্লাহর ইচ্ছায় হয়, কিন্তু আমি কেন জানি খুব ভয় পাইতাম এই খাবার কে যাইহোক সব ভয় দুর করে আজকে করে খেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ,, খুব মজার রেসিপি ছিল, উম্মে সালমা আপুকে অনেক ধন্যবাদ রেসিপি শেয়ার করার জন্য,,আহ কুকপ্যাড আজ আমার অতিত এর কত সৃতি যে মনে করাচ্ছে,,, ♥♥♥আপনারা ও আপনাদের স্টোরি আমাদের সাথে শেয়ার করেন,,,

#fooddiariesমাঝে মাঝে ভাতের চাল বা ভাতের চালে যে খুদ হয়,মানে ভাঙা চাল,যেগুলো‌আমরা আসলে চাল থেকে বেছে ফেলেই দেই,সেই ভাঙা চাল দিয়ে কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু বিরায়ানি ও রান্না করা যায়, বিশেষ করে গরুর মাংস দিয়ে এই বিরিয়ানি আমার খুব পছন্দের।আমাদের অঞ্চলে একে আখনি বিরিয়ানি বলে।আজ এর রেসিপি টি শেয়ার করবো, আশাকরি সবার ভালো লাগবে।

#happy

আমার আম্মুর হাতে এটা best হয়। আমি চেষ্টা করেছি রাধঁতে, কিন্তু তার মত হয় নি। তাও খেতে ভালো হয়েছে।

এই রেসিপি টা একবার তৈরি করে খেলে খুব মজা লাগবে।

পোলাও দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে।

কাটা মসলায় গরুর মাংস ভূনা খুব ই মজার একটি রেসিপি।পরোটা দিয়ে খেতে খুব পছন্দ করি।তবে সাদা ভাত, খিচুড়ি বা পোলাও এর সাথে ও দারুন লাগে।

বাংলাদেশের ময়মনসিংহের জামালপুর এর বিখ্যাত একটি রান্না হলো মাংসের পিঠালি।এই নাম শুনেননি এমন মানুষ খুব কমই আছে।অসাধারণ স্বাদের এই রান্না জামালপুরে ঐতিহ্য বহন করে চলেছে যুগ যুগ ধরে।এটিকে জামালপুরের একটি সিগনেচার ডিশ ও বলা যায়।এর আরেকটি নাম হলো "মেন্ডা"।এটিজামালপুরের মানুষের কাছে দুই নামেই পরিচিত।অতি বিখ্যাত এই গরুর মাংসের পিঠালির রেসিপি নিয়ে চলে এলাম আজকে।আশাকরি সবার ভালো লাগবে।ধন্যবাদ।

খুব মজার এই ভর্তা নিমিশেই বানিয়ে নিতে পারেন।

১২-১২-১২ এই দিনের আমার ফ্রেন্ড এন্ড টিচার এর সাথে কিছু মজার সৃতি শেয়ার করি,এই দিন টা আমরা সব ফ্রেন্ড মিলে স্বরনিয় করতে রেখেছি,তারিখ মাস বছর সব ই একই ছিল তাই, ত সে দিন আমরা সবাই সাদা ড্রেস পড়েছিলাম যেহেতু ঠান্ডা ও ছিল তাই উপরে সাদা সুইটার ও ছিল,ত কি খাবো সবাই বলল কিছু সুইট কিনে নিয়ে আসবে আর নুডলস খাবে, কে রান্না করবে বুশরা রান্না করবে কারন সে খুব মজা করে রান্না করে তারা তাই বলছিল, আমি না করার পর ও জোর করে আমার উপরে দিয়ে দেয়,যাইহোক তারা এত আবদার করছিল শেষমেশ না করতে পারলাম না রান্না করে নিলাম, ক্লাসে খাবো সে সময় একজন টিচার আসলেন উনি বলতেছেন কি রে তদের রুমে এত মজার খাবারের ঘ্রান আসে কোথায় থেকে, উনি বেশ মজার টিচার ছিলেন স্টুডেন্ট খুশি করে কিছু করতে চাইলে সুযোগ দিতেন, তাই আমরা তেমন ভয় পাইনি, টিচার আর ফ্রেন্ড মিলে খুব ই খেয়েছিলাম মজা করে খেয়েছিলাম, আমার আরেকটা ফ্রেন্ড সবাইকে নতুন ২ টাকার নোট এ ১২-১২-১২ + সবার নাম লিখে গিফট করেছিল, আজ এই টাকা খুব ই যত্ন করে রাখছি,, ফ্রেন্ড এর দেওয়া গিফট সৃতিতে রাখব আ জিবন ইনশাআল্লাহ,আমার হাতের রান্না করা নুডলুস খেয়ে সবাই এত এত প্রশংসা করেছিল, সে দিন আমি এত খুশি হয়েছিলাম যে আমার রান্না করাটাই স্বার্থক হয়েছিল,শেষমেশ টিচার ও বলেছিলেন ও এত দ্রুত রান্না করতে পারে + রান্না ও খুব মজা হয় কারন ওর বাসায় আমি গিয়েছিলাম, সে খানে ও আমি খেয়েছি খুব মজা ওর হাতের রান্না আলহামদুলিল্লাহ,, আসলে এমন সৃতি আজ সবার মাজে তুলে ধরব যা কোন দিন ও ভাবিনি,। কুকপ্যাড কে অনেক ধন্যবাদ আজ কুকপ্যাড এ আসার কারনে আমার অতিত কে আবার নতুন ভাবে মনে করলাম, সে সাথে আমার আপুদের কে অনেক ধন্যবাদ যাদের হাত ধরে আমি কুকপ্যাড এর সব কিছু শিখতে পারছি, সবার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা।

বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের বিখ্যাত একটি জনপ্রিয় ফল সাতকরা।এই সাতকরা দিয়ে অনেক কিছুই সিলেটে রান্না করা হয়,কিন্তু সাতকরা দিয়ে গরুর মাংস রান্না হলো সিলেটের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ও বিখ্যাত সিগনেচার ডিশ।আজ তাই রান্না করলাম বৃহত্তর সিলেটের ঐতিহ্যবাহী বিখ্যাত সাতকরা দিয়ে গরুর মাংস।