#aluএটা পূর্নিমা ঠাকুরের লেখা ঠাকুর বাড়ির রান্না বইয়ের একটা রেসিপি।

আমার প্রিয় বাবা,আমার জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ।আমার বাবা কিশোর বয়সে ৭১' এ বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্ৰহন কারী একজন সফল মুক্তিযোদ্ধা।আমার সাহসী মুক্তিযোদ্ধা বাবার জন্য পুরো দেশের সাথে আমিও গর্ববোধ করি। সবাই আমার সৎ সাহসী বাবার জন্য দোয়া করবেন।আমার বাবা ব্যক্তিগত জীবনে একজন সৎ ও ভালো মনের মানুষ।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর লাভ করেন, পরবর্তী তে নিজের সৎ ব্যবসা করে গেছেন,পেশাগত জীবনে।আর মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করে গেছেন‌ তার সন্তানদের।খুব সাদাসিধা জীবন কাটিয়েছেন আমার বাবা।কোন্ জাঁকজমকপূর্ণ কিছুই জীবনে করেননি। কিন্তু খাবারে ছিলো তার রাজকীয় রুচিবোধ।আমার বাবার সবচেয়ে প্রিয় খাবার যেকোন মাছের আইটেম।বাবা মাছ খেতে খুবই পছন্দ করেন। বিশেষ‌করে বাটা মাছ আমার বাবার খুব প্রিয় মাছ,একটা ঘটনা খুব মনে পড়ে,একদিন বাবা ছুটির দিনে বাজার থেকে অনেক রকম মাছ নিয়ে এলেন,বাটা মাছ ও আনলেন। কিন্তু মাছ গুলো‌ একটু নরম ছিলো,তারপর বাবা আম্মু কে বললেন আজ‌ বাটা মাছ টাই রান্না করো।আমি বুঝতে পারলাম বাবা এই মাছ টা অনেক পছন্দ করে।সেই থেকেই বাবার জন্য রান্না করি বাবার প্রিয় বাটা মাছ এর ঝোল।এই মাছ দিয়ে আজ একটি রান্না করেছি,যা আমার মা এর রেসিপি,মা খুব মজা করে রান্না টা করেন।বাবার খুব প্রিয় এই খাবার,আজ আমি রান্না করছি,আর বাবার কথা খুব মনে পড়ছে,বাবা ঢাকায় থাকে,আর আমি চিটাগাং,তাই বাবাকে খাওয়াতে পারছিনা বলে মনে খুব কষ্ট হচ্ছে। সবাই আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন।আমার জন্য দোয়া করবেন,তাতে বাবার প্রিয় খাবার গুলো বাবাকে রান্না করে খাওয়াতে পারি।

#রান্নাফুলকপি শীতের সবজির মধ্যে অন্যতম।এই ফুলকপির রোষ্ট আমার আজকের রেসিপি।

#ঠাকুর বাড়ি তে এটা খুব মজা করে রান্না করে ও খাই।

এই শীতকালীন মৌসুমে আমার পছন্দের একটা রেসিপি রান্না করলাম। এটা অনেক মজাদার একটা রেসিপি। এটা আমার নিজের হাতের রান্না করা। আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।

এটা মূলত দক্ষিণ ভারতীয় একটি রেসিপি। এটা ভাত বা রুটি দুটো দিয়েই খেতে ভালো লাগে এবং সাস্থ্যসন্মত। সেই দশ বছর আগে ওখানে বেড়াতে গিয়ে এই রেসিপি শিখে এসেছিলাম কিন্তু কখনো ট্রাই করা হয়নি।আজ রান্না করলাম খুব ভালো লাগল।

#GA4#Week25#সজনে_ডাটাআমি সজনে ডাটা বেছে নিয়ে আজ বানাবো কচি কচি সজনে ডাটার সর্ষে ঝাল ।

#happyআমার মা এর হাতের এই রান্না টি যেদিন‌ বাসায় রান্না হতো,ঈদ ঈদ‌ লাগতো।মা এর রেসিপি ফলো‌ করেই আজ রান্না করলাম এই রেসিপি টি।

#রান্নাইভনিং স্ন্যাকস হিসেবে চিকেন প্যাটিস রোল খুব ইয়ামি একটি রেসিপি।আজ এই রেসিপি টি শেয়ার করবো।

এই সপ্তাহে আমি এই রেসিপি টি বেছে নিয়েছি,কারণ আমার স্পেশাল মানুষ আমার হাসব্যান্ড এর খুব প্রিয় মাছের পদ।মলা মাছ আমার হাসব্যান্ড এর খুব পছন্দ।মাছের বাজারে গেলেই হলো,মলা মাছ পেলে আনবেই!!!আমি এটা একটু ভাজা ভাজা করে করি, খুব সাধারণ পদ্ধতি তে। তবে আজকে @recipes_by_nasrin আপুর চমৎকার রেসিপি দেখে রান্না করলাম। আপু কে আন্তরিক ধন্যবাদ,এতো সহজ ও লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।সর্ষে দিয়ে তো‌ আগে কখনো মলা মাছ রান্না করেনি,তাই আজ এইভাবে রান্না করে নতুন ভাবে হাসব্যান্ডের প্রিয় খাবার নিয়ে তাকে সারপ্রাইজ দিতে আমি রেডি!!!তবে হাসব্যান্ড আলু একদমি খায়না,তাই আলু টা স্কিপ করেছি।ধন্যবাদ।

এই রেসিপিটা আমার মায়ের কাছ থেকে শিখেছি আমি। এটা খুব সহজেই হাতের কাছে সব উপকরণ দিয়েই করা যায় #ঝটপট

শীতের সবচেয়ে প্রিয় সবজি ফুলকপি। ফুলকপি দিয়ে যাই রান্না করা হয়,আমার খুব ভালো লাগে।আজ নিয়ে এলাম একটা নিরামিষ রেসিপি।

শীতকালীন এই সবজি আমার খুব পছন্দের।আজকে রান্না করলাম টমেটো, কাঁচামরিচ,ও ধনিয়া পাতা দিয়ে বাঁধাকপির ঘন্ট।

এটি একটি সবজি রান্না যেটা সবাই খুব পছন্দ করে । এটি রুটি অথবা ভাতের সাথেও খাওয়া যায় ।

#vs2Bangladeshএটা কুমিল্লা জেলার একটি রেসিপি। কুমিল্লার আঞ্চলিক ভাষায় একে কুইয়াঘাটা বলে। সাধারণত মাছের মাথা বা শুটকি দিয়ে করা হয়। আমি শুটকি খাইনা তাই আজকে নরম বাটা মাছ দিয়ে করেছি।

#vs2Bangladesh এটা নোয়াখালীর একটি রেসিপি। এই রেসিপির মূল উপাদান হল বাটা মরিচ। এই রেসিপি সাধারণত কলাপাতায় রান্না করা হয়ে থাকে। আমি কলা পাতা পাইনি তাই প্যানে করেছি।

এই রেসিপিটা আমার এক বান্ধবীর কাছ থেকে পাওয়া আর আমার ছেলেরা এটা খেতে খুব পছন্দ করে,বাচ্চাদের অনুপ্রেরণায় আমি এটা করে থাকি #ঝটপট

#ফাল্গুনএই সময়ে কাচকি মাছ এর পাতুরি টা গরম ভাতের সাথে জমিয়ে দিতে পারে একদম।

ভীষণ প্রিয় জাম্বুরা ভর্তা নিয়ে চলে এলাম আজকে,সবাই মিলে খাওয়ার জন্য। রেসিপি টি আমার সবসময় কার খুব পছন্দের।

বাংলাদেশের চাঁদপুর ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত তাতো অজানা কারো নয়। চাঁদপুরের ইলিশ খেতে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ অনেক কষ্ট করে হলেও আসেন।ভাগ্যক্রমে আমার দাদার বাড়ি চাঁদপুর।সেই সুবাদে প্রচুর পরিমাণে চাঁদপুরের অরিজিনাল ইলিশ মাছ আমার অনেক খাওয়া হয়।আমাদের চাঁদপুরে একটু ভিন্ন আঙ্গিকে ও ভিন্ন স্বাদে ইলিশ মাছ ভাজা হয়।এই আঞ্চলিক রান্না টি খুব জনপ্রিয় গোটা অঞ্চল ও বাহিরে।চাঁদপুরে সরিষা বাটা, নারকেল বাটা,মরিচ বাটা সহ বাটা সব মসলা দিয়ে সরিষার তেলে ইলিশ ভাজা হয়।এক কথায় অসাধারণ স্বাদের।আজ এই অথেন্টিক রেসিপি টি শেয়ার করছি।আশাকরি সবার ভালো লাগবে।ধন্যবাদ।

#Happy এই চিপস গুলো তেলে ভেজেখায় আমি একটু নুডলস এর মত রেধেছি বাচ্চারা ভালো খেয়েছে।

#ফাল্গুনবেগুন‌ খুব পছন্দের,আর তাই বেগুন‌ দিয়ে নানারকম এক্সপেরিমেন্ট করি আজ সেরকমি একটি রেসিপি শেয়ার করবো,টক ঝাল বেগুন বাসন্তি।বসন্তের প্রথম দিনে গরম ভাতের সাথে সবাই ট্রাই করে দেখবেন অনুরোধ রইলো, অসাধারণ স্বাদের একটি ডিশ।

আদি গ্ৰামীন বাংলার ঐতিহ্যবাহী ইলিশ খিচুড়ি কে নতুনত্ব দিয়ে রান্না করলাম।ঐতিহ্যবাহী খাবার গুলো আসলে কখনো হাড়িয়ে যায়না।ভীষণ প্রিয় এই ইলিশ খিচুড়ি ঝুম বৃষ্টির দিনে তো‌ আমার অসাধারণ প্রিয় খাবার।তাই আজ রান্না করলাম বৃষ্টি বিলাসি ইলিশ খিচুড়ি।একটু নতুনত্ব এনে রান্না টি করেছি, আশাকরি সবার ভালো লাগবে।এই রান্না তে ইলিশের গন্ধ থাকবে অটুট।একদমি নষ্ট হবেনা।

#Fআমি বাঙালি কিন্তু মাছ খেতে পারিনা। তবে এই ভাবে মাছ ভাজা করলে আমি এই টা ছাড়িনা।খুব খুব পছন্দের রেসিপি এটা।।

#Cookeverypartসকালের নাস্তায় ঘি পরোটার সাথে আমার খুব পছন্দের খাবার হলো এই নেহাড়ী।মোঘল সাম্রাজ্যের সময় যেই স্টাইলে নেহাড়ী রান্না করা হতো একটু জাফরান ব্যবহার করে আজ সেই রেসিপি টি নিয়ে এলাম সবার জন্য।মোঘল আমলে এই পায়া বা নেহাড়ী রান্না হতো স্পেশাল নানা রুটি ভিজিয়ে এর রস দিয়ে,তবে আমি আজকে পাউরুটি ভিজিয়ে করেছি।এতে করে একটা শাহী ভাব আসে,কারণ নান বলেন আর পাউরুটি বলেন সবকিছু তেই দুধ, বাদাম,ময়দা থাকে।আমাদের গ্ৰাম বাংলায় নেহাড়ী বা পায়া রান্না করতে চালের গুঁড়া ও ব্যবহার করা হয়।তবে পাউরুটি ও নান রুটি ব্যবহার টা মোঘল সাম্রাজ্যের ঐতিহ্য ধারণ করে,তাই আমি এভাবেই রান্না করেছি।ধন্যবাদ

এটি মূলত দক্ষিণ ভারতীয় একটি রেসিপি। এটা রুটি দিয়ে খেতে দারূন লাগে। এটি হেলদি ও টেস্টি খাবার।

# ঝটপটখুব কম সময়ে এই ইলিশ কারিটা রান্না করা যায়।

#ঝটপটঝটপট মেহমান আসলে মুখোরোচক ও অল্প সময়ে করা যায় এমন একটি রেসিপি হলো সর্ষে ইলিশ।

পাব্দা মাছ আমার অনেক পছন্দ। খুব সহজে ঝটপট তৈরি করে ফেলা যায় এই ডিশ। কাজের বেস্ততা বেশি থাকলে আমি জলদি এই ডিশটি বানিয়ে ফেলি সাথে গরম গরম ভাত।

গরুর মাংস তো আমরা নানাভাবে ই খাই। আর কীমা দিয়ে আমরা মুখরোচক কাবাব, সমুসা ইত‍‍্যাদি তৈরী করি। সেই রকমই মুখরোচক একটি খাবার এই বীফ কেক যা নাস্তা হিসেবে খুবই উপাদেয় আবার পোলাও বা পরোটার সাথেও ভালো লাগে।#বছরের প্রথম রেসিপি