#ফাল্গুনগ্ৰাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটি মিষ্টি খাবার হলো দুধ লাউ।

#Mishtiএটি একটি আফগানী মিষ্টি। খুবই কম উপকরণে তৈরী সহজ ও সুস্বাদু মিষ্টি।

#happyমাংস দিয়ে মজার কিছু তৈরীর কথা মনে হলে প্রথমেই আমার চটপট এবং সহজেই তৈরী করা যায় কাবাব এর কথা মনে আসে।এখন মুটামুটি কোরবানি ঈদের পর সবার বাসায়ই রয়েছে বীফ।এই কাবাবটি বীফ বা চিকেন কিমা দিয়ে তৈরী করা যাবে।

পুজোর সময় তো মিষ্টি খাওয়ার ধুম পরে যায়,আর ছানার সন্দেশ হলো পুজোর অন্যতম একটি ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি।এই সন্দেশ ছাড়া পুজোর মিষ্টি খাওয়া কি জমে? মনে হয়না।আর এতো সহজ ও চটজলদি এই সন্দেশ তৈরি করা যায়,আর খেতেও অতুলনীয় স্বাদের হয়।তাই আজ নিয়ে এলাম পুজো স্পেশাল ছানার সন্দেশ।

#happy

#eid

মাঝে মাঝে মিষ্টি খেতে মন চায়। ঘরে যদি কোন মিষ্টি না থাকে তখন যেন মনটা আরও খাই খাই করতে থাকে! এ রকম অবস্হায় সহজ কিন্তু খুবই সুস্বাদু এই মিষ্টান্নটি তৈরী করে নিতে পারেন অবলীলায়! নিয়ে এলাম সুস্বাদু আফলাতুন!

চলছে আমের মৌসুম। মিষ্টি মিষ্টি আম তো এমনিতেই খেতে ভারী মজা! আবার আম দিয়ে নানা রকমের মিষ্টি ডিশ বা ডেজার্ট তৈরী করা খুবই সহজ ও সুস্বাদু! তাই আজকে ফ্রুটি ফান চ‍্যালেন্জে আমার পরিবেশনা আমের একটি সহজ এবং অত‍্যন্ত সুস্বাদু আমের ডেজার্ট ইজি ম‍্যাঙ্গো পুডিং!

#bdfoodরমজানে তৃষ্ণা মিটাতে এর কোন জুরি নেই। খুবই মজাদার তরমুজ দিয়ে বানানো মহব্বত কি শরবত।আর ঝটপট তৈরি করে নেওয়া যায় ঝামেলা ছারাই। শরবতে ভিন্নতা আনতে পারে এই শরবত।আশা করি সবার ভালো লাগবে।

#motherskitchinখুব সহজেই ঘরে বসেই ডোনাট তৈরি করা যায়। ডোনাট খেতে আমার খুবই ভালো লাগে 😊😊।

#eidখুব সহজ ও সাধারণ রেসিপি। কিন্তু যুগ যুগ ধরে ঈদের একটি জনপ্রিয় রেসিপি এটি।

আমার মা, পৃথিবীর একদিকে আমার মা,আর অন্য দিকে আমার সবকিছু....আমি আমার মা এর প্রথম সন্তান, পৃথিবীতে এক জীবনে যতটা ভালোবাসা,আদর,আল্লাদ করা যায় ....তার সবটুকু ই আমার মা আমাকে দিয়েছেন....নিজের জীবনে অনেক কিছুতেই ছাড় দিয়ে হলেও নিজের স্বামী সন্তান‌কে খুশি রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন‌ প্রতিনিয়ত...সহজ সরলসাদা মনের সদা হাস্যোজ্জ্বল আমার মা এর মায়াবী মুখ খানি ই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বচ্ছ শক্তি ও প্রেরণা।আমার মা মিষ্টি খেতে খুব পছন্দ করেন।মিষ্টি আর নিমকি তার খুব পছন্দের খাবার। শুনেছি, মা যখন ছোট ছিলেন,তখন ও মিষ্টি খুব বেশী পছন্দ করতেন।আমার বাবা খুব ভালো‌ করে জানেন,আমার মা এর পছন্দ অপছন্দ সম্পর্কে....বাবা কে দেখতাম...প্রায় ই হাতে করে এক বক্স গোলাবজামুন মিষ্টি নিয়ে আসতেন,আর সাথে নিমকি,যা শুধু আমার মা এরজন্য ই আনতেন আমার বাবা। আর তা দেখে মা এর মুখ খানা খুশিতে চকচক করতো... মনে হতো কি জানি পেয়ে গেছেন....অল্পতেই খুশি থাকার কারণে আমার মা বাবা অনেক সুখী,আর সুন্দর সুখী জীবন কাটিয়েছেন একসাথে সারাটা জীবন।এর মূল হচ্ছে একে অপরের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ।ভালোবাসি মা ও বাবা । তোমাদের মতো ভালো মানুষের সন্তান হতে পেরে অনেক গর্ববোধ করি আমি। ♥️আজ আমি আমার মা এর জন্য গোলাবজামুন মিষ্টি বানালাম,মা এর প্রতি আমার অকৃত্রিম ভালবাসা ও শ্রদ্ধা থেকে রেসিপি টি সবার সাথে শেয়ার করবো। সবাই আমার মা এর জন্য দোয়া করবেন ♥️♥️♥️♥️

#GA4 #week25আমি এবার পাজল বক্স থেকে রাজস্থানী বেছে নিয়েছি।রাজস্থানী এই পিঠা টি অসাধারণ স্বাদের। চটজলদি তৈরি করা যায়,আবার খেতেও অপূর্ব।

#ফাল্গুনক্ষীর কমলা একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় দেশীয় মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার।এটি একটি দুধের ক্ষীর তা কমলা দিয়ে বানানো হয় এবং কমলার ভিতরেই সার্ভ করতে হয়। এই ক্ষীর দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি খেতেও অসাধারণ স্বাদের।

রান্না করতে ভালোবাসি তাই মাঝে মাঝে নতুন জিনিস ট্রাই করি। সেরকমই একটা ট্রায়াল এই মিষ্টি। এটার উপকরন রসগোল্লার মতই তবে তার সাথে সরমালাই যোগ হয়ে অপূর্ব স্বাদের মিষ্টি তৈরী হয়।

#independence গর্বিত বাঙ্গালী কন্টেস্ট এ তৃতীয় সপ্তাহে বর্ণমালা থেকে আমি 'প' বেছে নিয়েছি।

#Eggআমার ভীষণ প্রিয় ডিমের ফিউসন ডেজার্ট রেসিপি এগ ডিলাইট।ছোট থেকে বড় যেকোন বয়সের সবাই ভীষণ পছন্দ করবে আমার এই রেসিপিটি। এটি খুবই স্বাস্থ্যকর ও মজাদার একটি রেসিপি।বাসায় থাকা সহজলভ্য উপকরণ দিয়ে সহজেই রেসিপিটি তৈরী করা যায়‌।চলুন দেখে নেই~~~

কলা ফল হিসাবে খুবই উপাদেয়, উপকারী ও সারা বছর ধরেই পাওয়া যায়। এই একটা ফল যা আমরা যখন ইচ্ছা তখন খেতে পারি। ফ্রুটি ফান চ‍্যালেন্জে তাই আমি কলা দিয়ে তৈরী করলাম বানানা পুডিং। কলা ও বিস্কুট দিয়ে লেয়ারিং করে তৈরী এটা একটা অত্যন্ত সুস্বাদু পুডিং।

#bdfoodরমজান আসলে ছোট বেলার সেই দীনের কথা মনে পরে যায়।ইফতারের আয়োজনের সাথে বুন্দিয়া থাকতেই হবে।মুরি মাখা বা পরোটার সাথে খেতে ভীষন ভালো লাগে।আমি সংক্ষেপে রিসিপিটি আপনাদের জন্য তৈরি করে দেখিয়েছি।আশা করি আপনাদের ভালোলাগবে। ধন্যবাদ সবাইকে।

মায়ের কাছে শেখা।মা বানায় সন্দেশ এর পুরভরে আমি ও সেই একই রকম ভাবে বানাই।চুপিসারে একটা কথা বলি সবাই বলে আমি নাকি ইনভেশন্টা ভালো ই পারি।

গোলাপজাম ভালবাসেনা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায় !আর সেই রেসিপিটি যদি তৈরি করা যায় বাসায় ,তাহলে তো আর কথাই নেই ,প্রিয় খাবারটি উপভোগ করা যাবে যে কোন সময়ে ।তাই আমি নিয়ে এলাম সহজ উপায়ে সবার প্রিয় গোলাপজাম মিষ্টি তৈরির রেসিপি।

কালোজাম মিষ্টি পছন্দ করেনা এমন‌ মানুষ কম ই আছে।আমারতো ভিষণ পছন্দ কালোজাম মিষ্টি।।তবে সবসময় ছানা দিয়েঘরে মিষ্টি বানানো খুব কঠিন হয়ে যায়।সেই কঠিন‌ কাজ কে সহজ করে দেয় "সুজি"।কারণ ছানার পরিবর্তে সুজি দিয়েও তৈরি করে ফেলা যায় মজাদার সুজির কালোজাম।🥰🥰❤️

#Happyএখন তো সবার ঘরেই বিফ ও খাসির ভুনা গালা গালা গোসত আছে তা দিয়েই তৈরি করতে পারেন ঝামেলাবিহীন নাস্তা।

গরমে প্রশান্তি ও স্বস্তি এনে দেয় ঠাণ্ডা মিল্কশেক। মিল্কশেক শুধু দূধের ও হয়, আবার বিভিন্ন ফল মিশিয়ে করা যায়। এখন যেহেতু আমের সিজন চলছে তাই Happy cooking challenge এ আমি পরিবেশন করছি ম‍্যাংগো মিল্ক শেক।

প্রচন্ড গরমে তালের শাস একটি লোভনীয় প্রান জুড়ানো খাবার। এটা কচি তালের নরম বিচি যার স্বাদ ও সুগন্ধ অতূলনীয়! তাই আমি ভাবলাম এটা দিয়ে একটা পায়েশ তৈরী করলে কেমন হয়? আসলেও খুবই সুস্বাদু পায়েশ তৈরী হয়েছে, সাথে আমি সাগু মিশিয়েছি একটু ভল‍্যুম আনার জন‍্য যেটা না দিলেও চলবে।

গাজর আর লাউ দুটোই সব্জী। কিন্তু এগুলো দিয়ে মিষ্টান্ন ও করাযায় যেমন হালুয়া, লাড্ডু, পায়েশ। আমি চেষ্টা করেছি দুটো মিলিয়ে একটা পায়েশ বা ক্ষীর বানাতে। মন্দ হয় নি খেতে!

পুজোর সময় মিস্টি মুখ করা অন্যতম আনন্দের।এর মধ্যে একটু ভিন্ন স্বাদের নতুনত্ব আনা কোন মিস্টি হলে তো কথাই নেই।তাই নতুনত্ব এনে তৈরি করেছি দুই লেয়ারের মাওয়া চকোলেট বরফি।আর এটি এতো সুস্বাদু আর চটজলদি হয়।ছোট বড় সবাই খুব মজা করে খাবে এবং চটজলদি ই তৈরি হয়ে যাবে এই চমৎকার স্বাদের মুখে লেগে থাকার মতো চকোলেট মাওয়া বরফি।

# ঝটপট # ঝটপটমুখে লেগে থাকার মতো ঝটপট ও খুব সহজে বানিয়ে ফেলা যায় এই মজার মিষ্টি

বাচ্চাদের সকালের নাস্তা হিসেবে খুবই স্বাস্থ্যকর এবং মজার। ঝটপট তৈরি ও হয়ে যায়।

আম আমার ভীষণ প্রিয় ফল।তাই আমের সিজন শেষের দিকে যখন হয়,আমি তখন আমের‌ পিউরি করে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখি,জুস,বা যেকোন ডেজার্ট বানানোর জন্য।আজকে আমি এই আমের পিউরি দিয়ে একটি নতুন রেসিপি ট্রাই করলাম।সেটা হলো আম ক্ষীর,অনেক শ্রদ্ধেয় @smcook_19174160 SHYAMALI MUKHERJEE দিদির রেসিপি ফলো করে এই রান্না টি করার আগ্ৰহবোধ করলাম।আমি এই রেসিপি টি একটু নিজের মতো‌ করে রান্না করেছি,এই রান্না টি করতে দিদি পাকা আমের টুকরা ব্যবহার করেছেন,আর আমি ব্যবহার করেছি আমের পিউরি।আর দিদি ব্যবহার করেছেন চালের গুঁড়া,আর আমি তার পরিবর্তে চিড়া ব্যবহার করেছি।চিড়া আবার একটু ভেজে ও নিয়েছি ঘি দিয়ে,এতে ক্ষীরের স্বাদ অনেক বেড়ে গেছে।দিদি আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা এতো সুন্দর রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য,আমি শুধু মাত্র দুটি উপকরণ সংযোজন ও পরিবর্তন‌ করেছি। ঘি ও চিড়া সংযোজন করেছি চালের গুঁড়া এর পরিবর্তে,আর আমের টুকরো না দিয়ে আমি আমের পিউরি ব্যবহার করেছি।আর তরল দুধের পরিমাণ টা একটু বাড়িয়ে দিয়েছি। এতে স্বাদ টা একটু অন্যরকম ও অনেক লোভনীয় হয়েছে। আশাকরি সবাই ট্রাই করবেন। এই ক্ষীর খুব পছন্দ করেছেন বাড়ির সবাই।ধন্যবাদ।